মহসীন কবির: [২] বৃহস্পতিবার (৬ মে) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার ‘নবসৃষ্ট অবকাঠামো ও জলযানের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একথা বলেন। ডিবিসি ও সময় টিভি
[৩] শেখ হাসিনা বলেন, 'সুন্দরবনের ভেতরের জলপথ এখন আর ব্যবহার হয় না, তাতে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা পাওয়ার পাশাপাশি রামপাল প্রকল্পের মাধ্যমে ঐ অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটছে।'
[৪] সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এসব অবকাঠামো এবং জলযান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে নৌ-সেক্টরের উন্নয়নে নতুন মাত্রা সংযোজন করবে। মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশে তৈরি ২০টি কাটার সাকশন ড্রেজারসহ শতাধিক নৌযান একসঙ্গে উদ্বোধন বাংলাদেশের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
[৫] অবকাঠামো ও জলযানের মধ্যে রয়েছে- ৮৩টি ড্রেজার সহায়ক জলযান, বিআইডব্লিউটিএ’র ২০টি কাটার সাকশন ড্রেজার, বিশেষ পরিদর্শন জাহাজ ‘পরিদর্শী’, প্রশিক্ষণ জাহাজ ‘টিএস ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী (দাদা ভাই)’, বিআইডব্লিউটিসির দুটি উপকূলীয় যাত্রীবাহী জাহাজ ‘এমভি তাজউদ্দীন আহমদ’ এবং ‘এমভি আইভি রহমান’, নবনির্মিত নারায়ণগঞ্জ ড্রেজার বেজ; পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের ‘পায়রা আবাসন’ পুনর্বাসন কেন্দ্র এবং পাবনা, বরিশাল, রংপুর ও সিলেট মেরিন একাডেমি।