স্পোর্টস ডেস্ক : [২] বয়স মাত্র ১৮। লিকলিকে শরীর, চেহারায় তারুণ্যের ছাপ স্পষ্ট। তবে ফুটবল মস্তিষ্ক দারুণ উর্বর। পরিপক্কও বলা চলে। নামের পাশে ‘টিনএজার’ শব্দটা চকচক করছে। ফুটে উঠছে ‘তারকা’ তকমাটাও। বলা হচ্ছে সময়ের সেনসেশন, বার্সেলোনার মাঝমাঠের নতুন সেনা পেদ্রির কথা। ফুটবলের আঙিনায় যে পথচলা শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের অগাস্টে। জীবন বদলে দেওয়া পরের ১৮ মাসে অজানা-অচেনা সাধারণ এক ফুটবলার থেকে সময়ের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ফুটবলারদের একজন হয়ে উঠেছেন তিনি।
[৩] স্বপ্নের পথচলায় ক্লাব ফুটবলের সীমানা ছাড়িয়ে এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পা রেখেছেন পেদ্রি। বৃহস্পতিবার গ্রিসের (২৫মার্চ) বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে জাতীয় দলে অভিষেক হয় তার। এবার শুধুই সামনে এগিয়ে যাওয়ার পালা। পুরো নাম পেদ্রো গনসালেস লোপেস।
[৪] ২০১৯ সালের ১৮ অগাস্ট, ১৬ বছর বয়সে দ্বিতীয় সারির ক্লাব লাস পালমাসের মূল দলের প্রথম মাঠে নামেন পেদ্রি। এর দেড় বছরের মধ্যেই তার গায়ে উঠল জাতীয় দলের জার্সি। লাস পালমাসের মূল দলে হঠাৎ জায়গা করে নেওয়া পেদ্রির পারফরম্যান্স নজর কাড়ে বার্সেলোনার। সিদ্ধান্ত নিতে সময় নেয়নি তারা। ১৫ দিনের মাথায় গ্রীষ্মের দলবদলের একেবারে শেষবেলায় ২ সেপ্টেম্বর পালমাসের সঙ্গে চুক্তি সারে কাতালান ক্লাবটি।
[৫] ওই মৌসুম অবশ্য পালমাসেই থেকে যান পেদ্রি। পরে ২০২০ সালে ১ জুলাই যোগ দেন বার্সেলোনায়, করেন পাঁচ বছরের চুক্তি। আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় এক ভবিষ্যৎ তারকার পথচলা, যিনি এরই মধ্যে নিজের নাম প্রতিষ্ঠিত করেছেন। - বিডিনিউজ/ মার্কা