মঈন উদ্দীন: [২] মোহনপুর এবং পবা উপজেলায় ব্যাপকভাবে বাধা ও ফুলকপির চাষ হয়।
[৩] মোহনপুর উপজেলার কপি চাষি জালাল উদ্দিন জানান, সবজির বড় মোকাম রয়েছে মৌগাছি বাজারে।
[৪] এ মোকাম থেকে প্রতিদিন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সবজি সরবরাহ করা হয়। মোকামে চাষিরা প্রতি বাঁধা ও ফুলকপি ৪-৫ টাকা দামে বিক্রি করছেন। মুলা বিক্রি হচ্ছে ৩-৪ টাকা কেজিতে দরে।
[৫] পেঁপে এবং শিম চাষ হয় দুর্গাপুর উপজেলায়। শিম চাষি আরিফুল ইসলাম জানান, এ অঞ্চলের শিম চাষিরা কেজিপ্রতি শিম ৮-১০ টাকা দামে আড়ৎদারদের কাছে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। অথচ মাসখানেক আগেও শিম বিক্রি করেছেন ২৫-৩০ টাকা কেজি দরে।
[৬] এছাড়া পেঁপে বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৭-৮ টাকা কেজি দরে। পেঁপেও মাসখানেক আগে বিক্রি করেছেন ২০ টাকা কেজি দরে। কমেছে বেগুনের দাম।
[৭] রাজশাহীর সবজির বড় মোকাম মহানগরীর উপকণ্ঠ খড়খড়ি এলাকায়। এ মোকামের আড়ৎদার সাহেব আলী বলেন, এখন সারা দেশেই সবজির দাম কম। আর এ কারণে চাষিদের কাছে কম দামে সবজি কিনছেন রাজশাহীর আড়ৎদাররা। এছাড়া এ মৌসুমে সবজির আবাদ বেশি হয়েছে। ফলে সবজির দাম এবার কম। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান