কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] ‘শিল্পের সাশ্রয়ী এনার্জি’ শীর্ষক ওয়েবিনারে বক্তারা বলেন, শিল্প ছাড়া কৃষি ও পরিবহন খাতেও জ্বালানি সাশ্রয়ে কাজ করতে হবে। সচেতনতার পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে
[৩] প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক ই ইলাহী চৌধুরী বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইডকল যে ঋণ দেয়, সেই ঋণের জায়গা বাড়াতে হবে। এসএমইকেও এর আওতায় আনা যেতে পারে। পরিবহন খাতেও মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
[৪] জাতিসংঘের ক্লাইমেট ভার্নারেবল ফোরামের প্রতিনিধি আবুল কালাম আজাদ বলেন, সাশ্রয়ের কথা না বলে এতে খরচ কমবে, সেটি আগে বলতে হবে। টেস্টিং ল্যাবরেটরি শুধু জাতীয় পর্যায়ে নয়, আঞ্চলিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।
[৫] বিদ্যুৎ সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা যদি কম সুদে ঋণ দিতে পারি এবং সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি স্থাপনে ট্যাক্স ইনসেনটিভ দেওয়া হয় তবেই এসব প্রকল্প বেশি করে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
[৬] এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বলেন, জ্বালানি সাশ্রয়ে যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব স্থাপন করা প্রয়োজন। তাহলে আমরা এনার্জি সাশ্রয়ী নিশ্চিত করতে পারবো।
[৭] বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট রুবানা হক বলেন, বিনিয়োগ অবশ্যই গ্রিন হতে হবে। টেকনোলজি আপগ্রেডেশন মানেই গ্রিন ফিন্যান্সিং। তবে গ্রিন ফিন্যান্সিং ঠিকমতো হয় না। হলেও আমরা নিতে পারি না ঠিকমতো।
[৮] সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি ‘স্রেডা’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, প্রাইমারি এনার্জি ৫০ শতাংশ ব্যবহৃত হয় শিল্পে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু