শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাসুদ হাসান : বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মদিন আজ, একাত্তর সালের ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠকারীদের অন্যতম তিনি

মাসুদ হাসান : কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেছেন, শহীদ সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন ক্ষণজন্মা পুরুষ ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ব্যাটিলিয়নকে নিয়ে বিদ্রোহ করেন। ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালোর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন। বহু দলীয় গণন্ত্রকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। তার আদর্শ ছিলো রাজনীতি সচ্ছল হতে হবে, জনগণের কল্যাণে হতে হবে, স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের অনুকূলে হতে হবে। তিনি সেসব অনুসরণ করে একটি আদর্শ রেখে গেছেন। আমি তার রাজনৈতিক আদর্শকে সম্মান করি, হৃদয়ে লালন করি। দুঃজনক হলেও সত্য ২০২১ সালে বিএনপি শহীদ রাষ্ট্র জিয়াউর রহমানের আদর্শ থেকে কিঞ্চিত দূরে চলে গেছে।

জিয়াউর রহমান ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি বাংলাদেশের বগুড়া জেলার বাগবাড়ি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। জন্ম ও শৈশবে তার ডাক নাম ছিলো কমল। তার পিতার নাম ছিল মনসুর রহমান এবং মাতার নাম ছিল জাহানারা খাতুন ওরফে রানী। পাঁচ ভাইদের মধ্যে জিয়াউর রহমান ছিলেন দ্বিতীয়। তার পিতা কলকাতা শহরে এক সরকারি দপ্তরে রসায়নবিদ রূপে কর্মরত ছিলেন। তার শৈশবের কিছুকাল বগুড়ার গ্রামে ও কিছুকাল কলকাতা নগরীতে অতিবাহিত হয়। ভারতবর্ষ বিভাগের পর তার পিতা পশ্চিম পাকিস্তানের করাচি নগরীতে চলে যান। তখন জিয়া কলকাতার হেয়ার স্কুল ত্যাগ করেন এবং করাচি একাডেমি স্কুলে ভর্তি হন। ওই বিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং তারপর ১৯৫৩ সালে করাচিতে ডি.জে. কলেজে ভর্তি হন। একই বছর তিনি কাকুল মিলিটারি একাডেমিতে অফিসার ক্যাডেট রূপে যোগদান করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়