শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:৪৮ সকাল
আপডেট : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:৪৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারত থেকে ফিরলেন পাচার হওয়া চার তরুণী

বেনাপোল প্রতিনিধি : [২] ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যেমে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত সরকার। রোববার (২৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটে তাদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

[৩] ফেতর আসা তরুণীরা হলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলার আব্দুল কালামের মেয়ে সোনিয়া আক্তার, নড়াইল জেলার সারেজান কাজীর মেয়ে আছমা আক্তার, ফরিদপুর জেলার আজিজুল হক মাতব্বরের মেয়ে লিজা আক্তার ও ঢাকার আব্দুল রাজ্জাকের মেয়ে জেসমিন আক্তার।

[৪] বেনাপোল থেকে গ্রহণকারী যশোর রাইটস’র তথ্য অনুসন্ধান কর্মকর্তা তৌফিকুর জামান, ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন সময় দালালের প্রলোভনে পড়ে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার হন। পরে তারা ভারতের গোয়া পুলিশের হাতে আটক হন। পরবর্তীকালে অনলাইন ‘রহিত জিন্দেগী’ নামে ভারতের গোয়ার একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে দুই বছর নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। এরপর দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে তাদের ট্রাভেল পারমিটে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

[৫] বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবিব জানান, তাদের ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ট্রাভেল পারমিটে মাধ্যমে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদের জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ও যশোর রাইটস নামে দুটি এনজিও সংস্থা তাদের গ্রহন করে। পরবর্তীকালে এনজিও সংস্থা তাদের পরিবারে কাছে হস্তান্তর করবে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়