আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ভারতের সেনাসদরের দাবি, পাকিস্তানের প্ররোচনামূলক হামলার জবাব দিতে উরি ও কেরান সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে যে ‘জঙ্গি লঞ্চপ্যাডগুলো’ ছিলো, তাদের বেশ কয়েকটি নষ্ট করে দিতে সক্ষম হয়েছে নয়াদিল্লি। সেনা সূত্রের মতে, নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কেবল ওই লঞ্চপ্যাডগুলোতেই হামলা চালানো হয়। একাধিক লঞ্চপ্যাড ছাড়াও পাক সেনার একাধিক বাঙ্কার, তেলের ডিপো, গোলা-বারুদের ঘাঁটিও ধ্বংস করার দাবি করা হয়েছে। দ্য হিন্দু
[৩] সেনা সদরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি লঞ্চপ্যাডে এই অভিযানের ঘটনা ঘটে ১৩ নভেম্বর। সেনাপ্রধান এম এম নাভারনে পাকিস্তানকে সতর্ক করে বলেছেন, ভারতে ঢোকার চেষ্টা করলে কোনও জঙ্গি বাঁচবে না।’ আনন্দবাজার
[৪] ভারতের দাবি, উপত্যকায় প্রবল তুষারপাত শুরু হওয়ার আগেই নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার জন্য মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে পাক ‘জঙ্গি’ সংগঠনগুলি। পিছন থেকে তাদের সব রকম সহায়তা দিচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। গত সপ্তাহের শুক্রবার ভোরে নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতে ঢুকতে গিয়ে একাধিক ‘জঙ্গি ’মারা যায়। প্রতিশোধ নিতে তার পর থেকেই ৭৭৮ কিলোমিটার দীর্ঘ নিয়ন্ত্রনরেখার বারামুল্লা, কেরান, উরি, দাওয়ার, নওগামে প্ররোচনা ছাড়াই জনবসতি লক্ষ্য করে হামলা চালাতে শুরু করে পাক সেনাবাহিনী। এনডিটিভি