শিরোনাম
◈ চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লিগ, চেলসিকে হা‌রি‌য়ে বায়ার্ন মিউ‌নি‌খের শুভ সূচনা ◈ কিশোরগঞ্জ সম্মেলনে যাওয়ার জন্য স্থগিতাদেশ উঠিয়ে দিন, না হলে ভিন্ন পথ নেবো, জানালেন ফজলুর রহমান ◈ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা ◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র!

প্রকাশিত : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:৪০ সকাল
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:৪০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার ‘ইসলামবিদ্বেষী’ মন্তব্য কঙ্গনার

অনলাইন ডেস্ক: বিভিন্ন মন্তব্য করে বছরজুড়েই আলোচনায় থাকেন বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুতে তার বিভিন্ন মন্তব্যে এক রকম ঝড় বয়ে যায় ভারতে।এবার ‘ইসলামবিদ্বেষী’ মন্তব্য করে বসলেন বলিউডের এই অভিনেত্রী।

প্যারিসের একটি হত্যার ঘটনায় সরব হয়ে একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে দায়ী করে অত্যন্ত কড়া ভাষায় মন্তব্য করেন কঙ্গনা। বলা হচ্ছে, সরাসরি ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিদ্বেষ প্রকাশ করেছেন বলিউড অভিনেত্রী।

শুক্রবার প্যারিসের রাস্তায় এক শিক্ষকের মাথা কেটে ফেলেন এক মুসলিম যুবক। ঘটনার বয়ানে বলা হচ্ছে, বাকস্বাধীনতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি কার্টুন দেখিয়েছিলেন ওই শিক্ষক। সে কারণে তিনি হত্যার শিকার হন।

এ ঘটনায় শনিবার টুইটারে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন কঙ্গনা। নাম উল্লেখ না করেই সেখানে ইসলাম ধর্মকে আক্রমণ করেন তিনি। সঙ্গে নিজ দেশের বুদ্ধিজীবীদের এক হাত নেন।

ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি-ঘনিষ্ঠ এই অভিনেত্রী লেখেন, “একটি কার্টুনের জন্য এক শিক্ষকের মাথা কেটে ফেলা হল। আমি শুধু কল্পনা করতে পারি অতীতে আমাদের লোকজনের কী অবস্থা করেছিল এই হানাদাররা। আজকের ডিজিটাল যুগে শিক্ষিত হয়েও এদের আচরণ রাক্ষসের মতো। যাযাবর অবস্থায় এরা ভারতের কী দশা করেছিল।”

কঙ্গনা আরও লেখেন, “আমি ভেবে অবাক হই, এই ধর্ম এতো অসহিষ্ণু। পুরুষতান্ত্রিক এই ধর্মে নারী, পশু, প্রকৃতি কারোরই উপাসনা করা হয় না। অথচ আজকের দিনে এটাই সবচেয়ে দ্রুত বাড়তে থাকা ধর্ম। বুদ্ধিজীবীরাও এই ধর্মকেই সমর্থন করেন। এমনটা কী করে হয়?”

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়