শিরোনাম
◈ যুদ্ধ বন্ধের শর্তেই ইসরায়েলি জিম্মিদের ছাড়বে হামাস ◈ হরলিক্স আর স্বাস্থ্যকর পানীয় নয়  ◈ বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ◈ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে  প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা ◈ যে কোনো ভিসাধারী পবিত্র ওমরাহ পালন করতে পারবেন  ◈ পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফে'র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত ◈  কমবে তাপমাত্রা, মে মাসেই কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির সম্ভাবনা ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা

প্রকাশিত : ১৭ অক্টোবর, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল
আপডেট : ১৭ অক্টোবর, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নারী নির্যাতন ও ধর্ষণবিরোধী লংমার্চে হামলা, আহত ৩০

ডেস্ক রিপোর্ট : ধর্ষণের বিরুদ্ধে নয় দফা দাবিতে ঢাকা থেকে নোয়াখালীর উদ্দেশে লংমার্চকারীদের উপর শনিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে এ হামলা হয়। ফেনী শহরের শান্তি কোম্পানি মোড় এলাকায় হামলা চালায় একদল যুবক। লংমার্চে থাকা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আল কাদরি জয় বলেন, হামলায় তাদের অনেকে আহত হয়েছেন।

হামলার বিষয়ে ফেনী মডেল থানার ওসি মো. আলমগীর হোসেন জানান, হামলাকারীদের প্রতিহত করা চেষ্টা করা হয়েছে। ঘটনার পর লংমার্চে অংশকারীদের নোয়াখালী পাঠানো হয়েছে। অনলাইন হামলায় ৩০ জনের মতো আহত হয়েছেন বলে লংমার্চে থাকা উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন জানিয়েছেন। মানবকণ্ঠ

তিনি বলেন, “সকাল ১০টার দিকে আমরা ফেনীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ শুরু করি। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সমাবেশ শেষ হয়। “তারপর আমরা যখন বেগমগঞ্জের উদ্দেশে বাসে উঠতে যাই, তখন একদল যুবক, যারা, ছাত্রলীগ-যুবলীগের, তারা আমাদের উপরে অতর্কিতে হামলা করে। তাদের সঙ্গে পুলিশও যোগ দেয় হামলায়।”

আহতদের মধ্যে হৃদয়, আনিকা, ইমার নাম জানা গেছে। আহত দুজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছেন তপন। হামলাকারীরা স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বলে স্থানীয়দের বরাতে অভিযোগ করেন জয়।

তবে এই অভিযোগের বিষয়ে আওয়ামী লীগের কারও বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি। লংমার্চের প্রায় ছয়টি গাড়ি ভাংচুর করা হয় বলে কর্মসূচিতে থাকা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল জানিয়েছেন।

পুলিশ এসময় নিশ্চুপ ছিল বলে অভিযোগ করেন তিনি।হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে ফেনী মডেল থানার ওসি মো. আলমগীর হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “হামলাকারীদের প্রতিহত করা চেষ্টা করা হয়েছে। ঘটনার পর লংমার্চে অংশকারীদের নোয়াখালী পাঠানো হয়েছে।”

ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণজাগরণ তৈরির লক্ষ্যে শুক্রবার শাহবাগ থেকে নোয়াখালীর পথে এই লংমার্চ শুরু করে ‘ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’। বাম ছাত্র সংগঠনগুলো ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও নারী সংগঠন এতে যোগ দিয়েছে। ধর্ষণের বিরুদ্ধে ‘লংমার্চ’ নোয়াখালীর পথে

শনিবার বিকালে নোয়াখালী শহরে সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে, যে জেলায় বিবস্ত্র করে এক নারীকে নির্যাতনের পর সারাদেশে নিন্দার ঝড় বইছে।বিডি নিউজ,২৪.কম, সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়