সুজন কৈরী : [২] ১২ কোটি ৬৩ লাথ ৬৩ হাজার টাকা সমমূল্যের ২ লাখ ৫২ হাজার ৭২৬ পিস ইয়াবার পাশাপাশি ২ কোটি ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা সমমূল্যের ২ কেজি ১৮৫ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
[৩] ডিএনসি সূত্র জানায়, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ১১ হাজার ৬৩৭টি অভিযান চালানো হয়েছে। এ সময় ২ হাজার ৪৩৭টি মামলা করা হয়েছে এবং ২ হাজার ৬০০ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযানকালে ৬০টি মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন, ৩৫টি বিভিন্ন ব্রান্ডের মোবাইল ফোনসেট, সাড়ে ৩ লাখ ভারতীয় রুপি ও ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮৯০ টাকা জব্দ করা হয়েছে।
[৪] এসব অভিযানে ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা সমমূল্যের ৪৭৪ কেজি গাঁজা, ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের ৭ হাজার ৪৬ বোতল ফেন্সিডিল, ও ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ৭ লিটার তরল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।
[৫] উদ্ধার তালিকায় আরও রয়েছে ১৪২টি গাঁজা গাছ, ৬১৫ বোতল বিদেশি মদের বোতল, ১ হাজার লিটার বিদেশি মদ, ১ হাজার ৬ ক্যান বিয়ার, ১১৯ বোতল এসকফ (কোডিন মিশ্রিত) সিরাপ, ১ হাজার ৮৪০ পিস এ্যাম্পুল ইনজেকটিং ড্রাগ, ২ হাজার ১৮১ লিটার রেক্টিফাইড স্পিরিট, ১৫৫ লিটার ডিনেচার্ড স্পিরিট, ৬৫৮ পিস ঘুমের ট্যাবলেট, ৩১ লিটার দেশি মদ, ১ হাজার ৯৮৬ লিটার চোলাই মদ, ১৯ হাজার ৭০৫ লিটার জাওয়া, ১৩০ লিটার তাড়ি ও ৬০০ লিটার মিথানল।
[৬] ডিএনসির সহকারী পরিচালক (উত্তর) মেহেদী হাসান বলেন, মহামারীতে সাধারণ ছুটির কারণে মধ্যে অধিদপ্তরের অভিযান শিথিল ছিলো। তবে যখনই মাদক বহন বা পাচারের তথ্য পাওয়া গেছে, তখনই অভিযান চালানো হয়েছে।
[৭] ডিএনসির উপ-পরিচালক (দক্ষিণ) মো. মাঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, সাধারণ ছুটি শেষ হওয়ার পর আবারও অভিযান জোরদার করা হয়। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব