এস এম সাব্বির : [২] গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯টি কম্পিউটার চুরি ও তার মধ্য থেকে ৩৪টি উদ্ধার করেছে পুলিশ। এঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ৭জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। গত ৯ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তদন্ত কমটি গঠণ করে। সেই কমিটির নিষ্ঠাবান সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি রেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলামকে হঠাৎ কেন অব্যহাতি দিল সেই প্রশ্ন জনমনে।
[৩] পুলিশের কথা অনুযায়ী সহকারি রেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলাম এই চুরির ঘটনায় কম্পিউটর উদ্ধার ও চোর শনাক্তর ব্যাপারে সার্বিক সহযোগীতা করেছেন।
[৪] কিন্তু মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. প্রফেসর নূরউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেসবার্তায় ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি থেকে সহকারি রেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলামকে অব্যহতি প্রদান করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
[৫] তবে কি সহকারি রেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলামের সহযোগীতায় দ্রুত চোর ধরা পরেছে এজন্য সন্ধিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এজন্য তাকে দিলেন অব্যহতি। কমিটির অন্য ৬ সদস্যের ভূমিকা এখানে কি? নাকি তারা চাচ্ছেন না চোর শনাক্ত করতে? নাকি এর ভিতরেও রয়েছে নানা রহস্য!
[৬] বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে চুরি যাওয়া ৪৯টি কম্পিউটার ঘটনাকে নিয়ে মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। সকলে সুষ্ঠ তদন্ত প্রত্যাশা করছেন। সম্পাদনা : হ্যাপি