লিহান লিমা: [২] রজার স্টোনকে মার্কিন নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ নিয়ে এফবিআই এবং কংগ্রেসের কাছে মিথ্যে সাক্ষ্য দেয়ার দায়ে ৪০ মাসের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার ডলার জরিমানা করা হয়েছিলো। ডেইলি মেইল।
[৩] হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রজার স্টোনকে ইতোমধ্যেই অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। তাকে অন্যায্যভাবে ফাঁসানো হয়েছে। রজার স্টোন এখন মুক্ত।’
[৪] তবে এই সাজা মওকুফের মধ্য দিয়ে স্টোন মামলা থেকে অব্যাহতি পাবেন না।
[৫] প্রেসিডেন্টের এই সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ডেমোক্রেটরা। প্রতিনিধি পরিষদের ইন্টিলিজেন্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডাম স্কিফ বলেন, এই ক্ষমার মাধ্যমে ট্রাম্প আমেরিকার বিচার বিভাগের দুইটি ব্যবস্থা দেখিয়ে দিলেন। একটি হচ্ছে, তার অপরাধী বন্ধুর জন্য, আরেকটি হচ্ছে সকলের জন্য। সিনেট ইন্টিলিজেন্স কমিটির ডেমোক্রেট সদস্য মার্ক ওয়ার্নার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আইনের শাসনের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এমন দৃশ্যমান হচ্ছে যে ট্রাম্প এটিকে অবজ্ঞা করছেন।
[৬] ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের ভিজিটিং ফেলো স্কট অ্যান্ডারসন বলেন, প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত কৌশলহীন ও আবেগপ্রবণ। নভেম্বরের নির্বাচনের পূর্বে এমন সিদ্ধান্তের জন্য ট্রাম্পকে রাজনৈতিক মূল্য দিতে হবে। আল জাজিরা। সম্পাদনা: ইকবাল খান