শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২০, ১২:১৪ দুপুর
আপডেট : ০৪ জুলাই, ২০২০, ১২:১৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুশফিক ওয়াদুদ: বাংলাদেশের সংবাদপত্র একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে এবং এই পরিস্থিতি একদিনে আসেনি

মুশফিক ওয়াদুদ: এমন একটি সময়ে প্রধান প্রধান পত্রিকাগুলো থেকে ছাঁটাই নিসন্দেহে খারাপ একটি সংবাদ। যেসব সাংবাদিক চাকরি হারাবেন, তারা দুঃসহ জীবনযাপন করবেন। সংবাদপত্র থেকে আমার নিজের চাকরি হারানোর অভিজ্ঞতা আছে। চাকরি হারানোর বেদনা আমি বুঝি। দুঃখজনক বিষয় হলো যে সব পত্রিকা ছাটাই করবে বলে শোনা যাচ্ছে তাদের অতীতে হুটহাট ছাটাইয়ের ইতিহাস নেই। অনেকটা সরকারি চাকরির মতো ছিলো এসব প্রতিষ্ঠান। কতোটুকু নাজুক পরিস্থিতিতে পরলে এমন একটি সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে বাংলাদেশের সাংবাদিকতার শীর্ষে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানগুলো তা ধারণা করতে পারি। কিন্তু আমরা যারা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছি তারা কী সমানভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাই যখন সরকারিভাবে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিজ্ঞাপন না দেওয়ার জন্য বাধ্য করা হয়।

অথবা আমরা কি পাঠককে পত্রিকা কিনে পড়ার আহ্বান জানাই। পাঠক পত্রিকা না কিনলে, ব্যবসায়ীরা বিজ্ঞাপন না দিলে সংবাদপত্র মালিকরা তাদের বেতন দেবেন কোথা থেকে? বাংলাদেশের সংবাদপত্র একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে এবং এই পরিস্থিতি একদিনে আসেনি। এর দায় আমাদের সবার। যে সরকার অন্যায়ভাবে বিজ্ঞাপনে নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা করে, তার দায় সবচেয়ে বেশি। যে পাঠক টাকা দিয়ে কিনে পত্রিকা পড়তে চান না, সেও দায়ী। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়