অনুজ দেব: [২] রেলওয়ের চট্টগ্রাম স্টেশনের ম্যানেজার রতন কুমার চৌধুরী জানান, সোনারবাংলায় থাকা ৫৯৫টি সিটের মধ্যে নির্দেশনা অনুযায়ী অর্ধেক নিলেও ২৯৭ জন যাত্রী হয়। কিন্তু প্রতিদিন গড়ে ১০০-১১০টি টিকেট বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে, উপকূল এক্সপ্রেসে যাত্রী সংখ্যা একেবারেই হাতেগোনা।
[৩] ২০ জুন থেকে চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের সোনারবাংলা এক্সপ্রেসএবং ২১ জুন থেকে নোয়াখালী-ঢাকা রুটের ট্রেন উপকূল এক্সপ্রেস বন্ধ হচ্ছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এ দুটি ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে।
[৪] রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা মো.ওমর জানান-একটি ট্রেনে পাওয়ারকার, বেসরকারি স্টুয়ার্ট ও তেল খরচবাবদ দেড় লাখ টাকার মতো খরচ রয়েছে। গত কয়েকদিনে ট্রেনের আয় হচ্ছে ৮০ থেকে ১ লাখ টাকার মতো।অথচ স্বাভাবিকসময়ে ট্রেনের সবগুলো আসনের টিকিট বিক্রি হলে ৫-৬ লাখ টাকা আয় হতো। এখন প্রতিটি ট্রেনে প্রতিদিন কয়েকলাখ টাকা লোকসান হচ্ছে।
[৫] রেলওয়ে সূত্র জানায়, দীর্ঘ ২ মাস ছয়দিন বন্ধ থাকার পর গত ৩১ মে থেকে প্রথম পর্যায়ে আটটি আন্তনগর ট্রেন ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল শুরু করে। ৩ জুন থেকে আরও ১১টি ট্রেন চালু হয়। এরআগে কোভিড বিস্তার রোধে গত ২৪ মার্চ ট্রেন চলাচল স্থগিত করা হয়েছিল। সম্পাদনা : মুরাদ / জেরিন
আপনার মতামত লিখুন :