রায়হান রাজীব: [২] বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি আরও বলেন, প্রথম তিন মাসে করোনা মোকাবিলায় সঠিক প্রস্তুতি না নেয়া এবং লকডাউন শিথিল করায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
[৩] আমাদের ঠিক করতে হবে যে আমরা কোন প্রতিরোধে এগুচ্ছি। আমরা কি হার্ড ইমিউনিটির দিকে এগুচ্ছি। যদি হার্ড ইমিউনিটির পথ আমরা গ্রহণ করে থাকি সেটা খুব বেদনাদায়ক হবে। কারণ তাতে যে পরিমান মানুষকে সংক্রমিত হতে হবে এবং জীবন দিতে হবে সেই ক্ষতি আমরা সহ্য করতে পারবো না।
[৪] ইতোমধ্যে গার্মেন্টস, শপিং মল, দোকান ইত্যাদি খুঁলে দেয়া হয়েছে। গার্মেন্টস মালিকদের এতোই যদি ক্রয়াদেশ বাতিল হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে তারা কারখানা চালাচ্ছে কীভাবে? আসলে তারা একটি অনৈতিক ভিক্তিতে এ কাজ করে জাতিকে বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
[৫] মেনন আরও বলেন, আমাদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের জন্য যে প্রচেষ্টা অব্যহত আছে সেক্ষেত্রে আমাদের জীবন জীবিকায় সমন্বয় করতে হবে। সেটা করতে গেলে ধাপে ধাপে পরিস্থিতি বিবেচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাকে আইসোলেট করে তার পরে আমাদেরকে এগুতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :