আশিক রহমান : [২] শিশু স্বাস্থ্য গবেষণা ফাউন্ডেশনের (সিএইচআরএফ) নির্বাহী পরিচালক ড. সমীর কুমার সাহা আরও বলেন, তাইওয়ান, রাশিয়া, সৌদি আরব ও সুইডেনের করোনাভাইরাসের সঙ্গে এটির মিল রয়েছে। জিনোম সিকোয়েন্সের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সহজেই জানা যাবে।
[৩] করোনার জিনোম সিকোয়েন্সের ক্ষমতা সম্পর্কে এখনো পৃথিবীর কেউ কিছু বলতে পারেননি। এর মধ্যে কোনোটা দুর্বল হয়েছে কিনা, তাও কারো পক্ষে এখনো বলা সম্ভব হয়নি।
[৪] সিকোয়েন্স করা ভাইরাসটি ৯ বার মিউটেশন বা নিজেকে পরিবর্তন করেছে। চলতি সপ্তাহে একটি, পরবর্তী সপ্তাহে আরো একটি সিকোয়েন্স শেষ হবে। আমরা আজকেও (১২ মে) সিকোয়োন্সিং করছি, এখনো কাজ হচ্ছে। আশা করছি, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে আপনাদের কাছে স্পষ্ট হবে সবকিছু।
[৫] তিনি বলেন, এপ্রিলের মাঝামাঝি ভাইরাসটি সিকোয়েন্স করতে পেরেছি। মাসে দুটি করে মিউটেশন হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে ভাইরাসটি বাংলাদেশে এসেছে।
[৬] সরকারের ডিজি হেলথ থেকে শুরু করে সবাই অনেক সহযোগিতা করেছেন, এটা অনেক বড় কাজ দিয়েছে। তারা সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন, যাতে এ নিয়ে আরো উল্লেখযোগ্য কাজ করতে পারি।
[৭] এই অণুজীববিজ্ঞানী বলেন, জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়েছে, এদেশের ছেলেমেয়েরা বাংলাদেশেই তা করেছে, এটা অনেক বড় ব্যাপার, অনেক বড় অর্জন দেশের জন্য। আরও সিকোয়েন্স করে ভাইরাসটির ক্ষমতা সম্পর্কে সবিস্তারে জানানো যাবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :