নীলফামারি প্রতিনিধি : [২] করোনার সংক্রমণ রোধে এবার লকডাউনের তালিকায় যুক্ত হলো উত্তরের জেলা নীলফামারী।মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
[৩] গত ৯ এপ্রিল রাতে জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলেও লকডাউনের ঘোষণা দেওয়া হয়নি। সেই গণবিজ্ঞপ্তির আলোকে লকডাউন ঘোষণা করে আজ তা মাইকে প্রচার করা হয়।
[৪] গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জেলার অভ্যন্তরে সকল যানবাহন, সাপ্তাহিক হাট-বাজার, প্রতিষ্ঠান ও গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি পরিসেবা লকডাউনের আওতামুক্ত থাকবে।’
[৫] এছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় দোকান, কৃষিপণ্য ও যন্ত্রপাতির দোকান সকাল সাতটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে। তবে ওষুধের দোকান, হাসপাতাল ও ক্লিনিক সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
নীলফামারী জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, গত ৯ এপ্রিল রাতে জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেই আলোকে আজ মাইকের মাধ্যমে গোটা জেলা লকডাউন প্রচার করা হলো।
উল্লেখ্য, গত ৭ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল জেলার কিশোরগঞ্জ, সৈয়দপুর, ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলায় একজন করে চার জনের শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ পাওয়া গেছে।
জেলা প্রশাসক জানান, গত ৯ এপ্রিল থেকে জেলা লকডাউন করা হয়েছে। তবে মানুষ যাতে আতঙ্কিত না হয় সেজন্য সেদিন ঘোষণা দেওয়া হয়নি। তবে সেদিন থেকেই লকডাউনের সব নির্দেশনা পালন করা হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :