শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৫:৫০ সকাল
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৫:৫০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নোয়াখালী সদরে প্রাথমিকে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার কমছে

মোহাম্মদ সোহেল, নোয়াখালী : নোয়াখালী সদর উপজেলার ১৯৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের ঝরে পড়ার হার ক্রমেই কমছে। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুল ইসলামের নির্দেশনা ও সার্বিক তত্বাবধায়নে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটি সমন্বয়ে নানামূখী উদ্যোগের কারণে শিক্ষার্থীরা এখন বিদ্যালয়মূখী হয়েছে।

সরেজমিন উপজেলার বারাহীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বদরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বক্তারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সোনাপুর শহীদ স্মৃতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চর উরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায় বিদ্যালয়ে ৯৫-৯৭ ভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত রয়েছে। শিক্ষার্থী উপস্থিতির কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশও বেড়েছে।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে তাদেরকে স্কুলে আনতে স্যাররা প্রায় সময় তাদের বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের সাথে কথা বলেন। স্কুল থেকে বিনামূল্যে বই , উপবৃত্তি, ডায়রী ও খেলার সামগ্রী দেয়া হয়। স্কুলকে সুন্দর করে সাজানো হয়েছে। তাই স্কুলে আসতে তাদের ভালো লাগে।

বারাহীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চম্পা কলি দাস বলেন, শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম সরদারের নির্দেশে সব সময় হোম ভিজিট, মা সমাবেশ, বিদ্যালয় সজ্জিত করণসহ নানামূখী উদ্যোগ নিয়েছেন। যার ফলে বর্তমানে তার বিদ্যালয়ে ঝরে পড়া প্রায় শূন্যের কোটায় পৌঁছেছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিপুল ইসলাম সরদার বলেন, স্বাক্ষরতার হার শতভাগে উন্নীত করা ও ঝরে পড়ার হার কমাতে তিনি উপজেলার ১৯৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের সরকারের দেওয়া বিনামূল্যে বই বিতরণ, ছাত্রীদের পর ছাত্রদেরকেও উপবৃত্তি প্রদান, বিদ্যালয়ে বাড়তি বিনোদনের ব্যবস্থা, দুপুরে খাবার দেওয়া, হোম ভিজিট, মা সমাবেশ, বিদ্যালয়ে সততার দোকান, মহানুভবতার দেয়াল, মুক্তিযুদ্ধা কর্ণার, শিক্ষার্থীদের বেঞ্চ সংকট রোধে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে বেঞ্চ প্রদানসহ নানা বিষয়ে কার্যক্রম জোরদার করেছেন। শিক্ষক, অভিভাবক ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতায় বর্তমানে সদর উপজেলায় প্রাথমিকে শিক্ষার্থী ঝরে পড়া কমছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়