শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:৪৬ দুপুর
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:৪৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন, রেল লাইনে পাথরের বদলে ইটের খোয়া

কামাল হোসেন, গোয়ালন্দ প্রতিনিধি : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ বাজার হতে দৌলতদিয়া ঘাট পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ রেল লাইনে ট্রেন চলাচল করছে। এখানে রেল লাইনে পাথরের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে ইটের খোয়া। কাঠের স্লীপারগুলো বিভিন্ন স্থানে পচে গেছে। দুর্ঘটনা এড়াতে ট্রেন চলছে ধীর গতিতে। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে কাঁচা লাইন হবার কারনে এখানে পাথর এবং কংক্রিটের স্লীপার ব্যবহার করা হয়নি।

সরেজমিনে দেখা যায়, গোয়ালন্দ বাজার হতে দৌলদিয়া ঘাট পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার রেল পথ সবুজ ঘাসে ঢেকে গেছে, পাথরের পরিবর্তে রেল লাইনে ফেলা হয়েছে ইটের খোয়া। সেটাও বেশ কয়েক বছর আগে। এখন সেগুলো মাটির নিচে চাপা পড়েছে। কাঠের স্লীপারগুলো বিভিন্ন স্থানে পঁচে গেছে। খুলে গেছে নাট বল্টু। এর উপর দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন চলছে ট্রেন। যে কোন সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।

স্থানীয়রা বলছে এই রুটে প্রতিদিন ৩টি ট্রেন চলাচল করে। ট্রেন চলাচলের সময় রেল লাইন দুলতে থাকে। স্লীপারগুলো এদিক-ওদিক সরে যায়। আর এতে করে যে কোন মূহর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে এই রেল পথটি সংস্কারের দাবি তাদের।

বাংলাদেশ রেলওয়ে রাজবাড়ী কীম্যান সোহেল রানা বলেন, পাথর না থাকার কারণে একটু বৃষ্টি হলেই স্লীপার গুলো দেবে যায়। রেলের নিচ থেকে সরে যায়  স্লীপার। কোথাও আবার স্লীপার  নিচ থেকে সরে গেছে মাটি। থাকে দুর্ঘটনার সম্ভবনা। ট্রেন চালকরা দুর্ঘটনা এড়াতে এখানে গতি কমিয়ে ট্রেন চালান।

বাংলাদেশ রেলওয়ে, রাজবাড়ী, উর্ধতণ উপসহকারী প্রকৌশলী(পথ),মোঃ আবু বকর সিদ্দিক বলেন, রেলের স্পিড অনেক কম,ঘন্টায় ৩০ কিলোমিটার। সে কারণে দুর্ঘটনা ঘটার কোন সম্ভাবনা নেই। টেম্পয়ারিং লাইনে আমরা পাথর ব্যবহার করি না। এই খানে আমরা বিটচিপ্স ব্যবহার করি। সেটা আমাদের এখানে আছে। আর এই লাইনটি সংস্কারের জন্য উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়েছে। সম্পাদনা: জেরিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়