শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৫:৩৮ সকাল
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০৫:৩৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণধর্ষণের পর ফেসবুক লাইভে ধর্ষকদের উল্লাস

ডেস্ক রিপোর্ট  : জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ডেকে নিয়ে এক কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষণের পর অভিযুক্ত চার তরুণ বিকৃত উল্লাস করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও প্রকাশ করে। এ ঘটনায় কিশোরীর বান্ধবীসহ অভিযুক্ত চার বখাটেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। ঘটনাটি ঘটেছে গাজীপুরে।

এদিকে মামলা প্রত্যাহার করতে জড়িতদের পরিবার থেকে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ নির্যাতিতার স্বজনদের।

১৫ জানুয়ারি (বুধবার) রাতে শ্রীপুরের নয়নপুর এলাকায় নিজ বাসায় জন্মদিনের অনুষ্ঠানে কিশোরীকে ডেকে নেয় তাদের বন্ধু শরীফ হোসেন। এরপর শরীফ, তার বন্ধু ইমরান হাসান সুজন, শরিফ উদ্দিন মোল্লা ও আহসান হাসান মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল করে তারা। যেখানে বিকৃত উল্লাস করতে দেখা যায় অভিযুক্তদের।

অভিযুক্তরা লাইভে এসে বলেন, ‘হাই ফ্রেন্ডস কাল হয়তো আমরা জেলে থাকতে পারি।’

প্রতিবেশীদের একজন বলেন, ‘আমারও মেয়ে আছে। এ ঘটনার পর থেকে স্কুলে যেতে ভয় পাচ্ছে।’

এমন ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন এলাকাবাসী। দ্রুত বিচার দাবি করেন তারা।

এ ঘটনায় শ্রীপুর থানায় একটি মামলা করেন নির্যাতিতার মা। শনিবার সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব জানায়, ময়মনসিংহের ত্রিশালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত চারজনকেই গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ধর্ষণে সহায়তার অভিযোগে কিশোরীর এক বান্ধবীকে শ্রীপুর থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর অভিযুক্তরা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে বলে জানায় পুলিশ।

 

ভিডিও ক্লিপটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

 

নির্যাতিতার মা বলেন, মামলা করার পর ওদের পরিবার থেকে বলছে মামলা তুলে নিতে। তারা বলে মামলা তাদের লুঙ্গির মধ্যে বাঁধা থাকে। তারা বলে আর দুই চারদিন গেলে মামলা এমনিতেই পানি হয়ে যাবে।

র‌্যাব-১ এর কোম্পানি কমান্ডার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, মেয়েটিকে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অজ্ঞান করা হয়। এরপর ৪ জন মিলে তাকে গণধর্ষণ করে।

পূর্বপশ্চিমবিডি

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়