শিরোনাম
◈ নতুন বিপদের সতর্কতা: প্লেট লকড, জমছে শক্তি—বাংলাদেশে বড় ভূমিকম্প সময়ের ব্যাপার মাত্র ◈ ভূমিকম্পের পর সাগরের বুক চিড়ে যেভাবে জেগে উঠেছিল সেন্টমার্টিন দ্বীপ (ভিডিও) ◈ যেসব এলাকায় শনিবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না ◈ হাসিনার আপিল করার সুযোগ আছে: অ্যাটর্নি জেনারেল ◈ হবু স্বামীর মৃত্যুর দেড় বছর পর সন্তানের জন্ম, মাত্র ৯টি শুক্রাণু নিয়ে ইসরাইলি চিকিৎসকের অবিশ্বাস্য সফলতা! ◈ আ. লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা কাকে ভোট দিবেন, নানা অলোচনা ◈ উগান্ডাকে হারিয়ে নারী কাবা‌ডি বিশ্বকা‌পের সেমিফাইনালে ভারত ◈ পরিচয় জানা গেল পুরান ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত ৩ জনের  ◈ মৃত্যুদণ্ড, নিষেধাজ্ঞা ও পলাতক নেতৃত্ব, নেই অনুশোচনাও—কোন পথে ফিরবে আওয়ামী লীগ? ◈ ঢাকার পুরোনো ভবনগুলোর ৯০ ভাগই বিল্ডিং কোড মানে নাই: রিজওয়ানা হাসান

প্রকাশিত : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৪:০২ সকাল
আপডেট : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৪:০২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রামে সাত মন ওজনের কৈ কোরাল মাছ, প্রতিকেজির দাম ১২০০ টাকা

সিরাজুল ইসলাম: কাজীর দেউড়ি বাজারে হারুণের দোকানে বড় বড় মাছ ওঠে। বুধবার এ দোকানে আনা হয় সাত মন ওজনের কৈ কোরাল মাছটি। কিন্তু এতো বড় মাছ কেনার সাধ্য তো কারো নেই! তাই বাধ্য হয়েই শুক্রবার সকালে এটি কেটে বিক্রি করা হবে। প্রতি কেজির দাম এক হাজার ২০০ টাকা। আড়াই থেকে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি হবে এটি।

জানা গেছে, এরই মধ্যে ১২০ কেজির অর্ডারও হয়ে গেছে। এ মৌসুমের সবচেয়ে বড় সামুদ্রিক ‘কৈ কোরাল’টি কর্ণফুলীর ৪ নম্বর ঘাটের একটি ফিশিং ট্রলার থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এরপর রিকশাভ্যানে মাছটি নিয়ে আসা হয় কাজীর দেউড়ি বাজারে। এ সময় কৌতূহলী মানুষের ভিড় জমে যায়।

দোকানের বিক্রয়কর্মী মো. মিন্টু মিয়া জানান, মাছটি ৬ হাজার টাকার বরফ কিনে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। শুক্রবার সকাল আটটায় মাছটি কাটা হবে বিক্রির জন্য। তিনজন অভিজ্ঞ শ্রমিক প্রথমে মাছটির চামড়া ছাড়াবে। এরপর মাংসের মতো কেটে টুকরা টুকরা করে কেজি হিসেবে বিক্রি করা হবে।

তিনি বলেন, শীতকালে বড় কৈ কোরালের দারুণ স্বাদ হয়। এ মাছটি খুব সম্ভবত বড়শি দিয়ে জেলেরা বঙ্গোপসাগরে ধরেছিলেন। ঘাটে আনার পর খবর পেয়ে আমরা দ্রুত এটি কিনে ফেলি। কারণ অভিজাত মাছের বাজার হিসেবে কাজীর দেউড়িতে এ ধরনের বড় মাছের চাহিদা বেশি।

প্রায় ২৬০ কেজি ওজনের মাছটি কিন্তু বিভিন্ন দামে বিক্রি হবে। এর মধ্যে মাথা বিক্রি হবে ৪০০-৫০০ টাকা কেজি। নাড়িভুঁড়ি, কাঁটা, লেজ বাবদ বাদ যাবে অন্তত ৭০ কেজি।

৩৫ বছর ধরে কাজীর দেউড়ি বাজারে মাছের দোকানে কাজ করছেন মিন্টু। তিনি বলেন, প্রথম যখন এ ধরনের মাছ কেটে বিক্রি করতাম তখন দাম পড়তো কেজি ২০০ টাকা। এখন বেশি দামে কিনতে হয় বলে বেশি দামে বিক্রিও করতে হয়। আরেকটি বিষয় হচ্ছে দেশের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যেও এ ধরনের মাছের চাহিদা বাড়ছে। অনেক সময় এ ধরনের কয়েক কেজি মাছ কিনে ফ্লাইটে ঢাকা কিংবা কলকাতাও পাঠিয়ে দেন আত্মীয়স্বজনের কাছে। সূত্র: বাংলানিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়