শিরোনাম
◈ ইইউ বাজারে ১৭.৯% রপ্তানি প্রবৃদ্ধি, বাংলাদেশের আয় ১০.২৯ বিলিয়ন ইউরো ◈ গণঅভ্যুত্থান, শোকবার্তা ও সমালোচনার মুখে শাকিব খান: দিলেন স্পষ্ট ব্যাখ্যা ◈ ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে লিখিত মতামত দিল বিএনপি ◈ চারদিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ◈ ‘মওলানা ভাসানী সেতু’: বদলে যাবে গাইবান্ধা-কুড়িগ্রামের অর্থনীতি ও যোগাযোগ ◈ টানা বৃষ্টিতে হ্রদের পানি বিপদসীমায়, আবারো খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি গেট ◈ ৫০ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীর বাড়িতে প্রকাশ্যে গুলি, ভিডিও ভাইরাল ◈ সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন ◈ ছে‌লে‌দের স‌ঙ্গে খে‌লে হার‌লো মে‌য়েরা ◈ বাংলাদেশের অনুরোধে দিল্লির প্রতিক্রিয়া—‘ভারতের ভূমি অন্য দেশের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয় না’

প্রকাশিত : ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০২:৩২ রাত
আপডেট : ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০২:৩২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জাতীয় সংগীত না গাওয়ায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ ৬ জনকে উকিল নোটিশ

নিউজ ডেস্ক: শোক দিবসের অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীত না গাওয়ায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেকসহ ছয়জনকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে ডাক ও রেজিস্ট্রি যোগে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ এই নোটিশ পাঠিয়েছেন। সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়

নোটিশ পাঠানো বাকি পাঁচজন হলেন, সাংসদ কাজী ফিরোজ রশিদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মিজানুর রহমান, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. এ কে এম আমিনুল হক, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডা. ইফফাত আরা ও প্রভাষক ডা. শ্বাশত ধর সম্রাট।

নোটিশে অভিযোগ করা হয়েছে, গত ২৮ আগস্ট বিকেল ৩টায় ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যেখানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রধান অতিথি, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বিশেষ অতিথি, কাজী ফিরোজ রশিদ সভাপতি হিসেবে বক্তব্য দেন। এ ছাড়া ডা. এ কে এম আমিনুল হক এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডা. ইফফাত আরাও বক্তব্য দেন। কিন্তু অনুষ্ঠানটি শোক দিবসের হলেও তাতে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়নি।

নোটিশে ইউনুছ আলী বলেছেন, তিনি জাতীয় সংগীত গাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করলেও তাকে সে সুযোগ দেওয়া হয়নি।

নোটিশে বলা হয়েছে, জাতীয় শোক দিবস পালনের সময় আপনারা জাতীয় সংগীত পরিবেশেন না করে আইন লঙ্ঘন করেছেন এবং সর্বোপরি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবমূল্যায়ন করে উক্ত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন এবং আপনারা আপনাদের পদে থাকতে পারেন না।

নোটিশে আরও বলা হয়, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির আয়োজনে ২৯ আগস্ট বিকেল ৪টার পরে জাতির পিতার স্মরণে শোক দিবস পালন করা হয়েছে। সেখানে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল বিভাগের বিচারপতি ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন। সেখানেও জাতীয় সংগীত পরিবেশন করে জাতির পিতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হয়। কিন্তু আপনারা জাতীয় শোক দিবসে জাতির পিতার প্রতি অশ্রদ্ধা করেছেন।

নোটিশের বিষয়টি অবহিত করার জন্য এর কপি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান এই আইনজীবী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়