শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ১১ জুলাই, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল
আপডেট : ১১ জুলাই, ২০১৯, ০৪:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কিশোরী প্রজনন হার বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে জনসংখ্যার গতি, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

হ্যাপি আক্তার : সবশেষ জনমিতি জরিপের ফলাফল প্রকাশ করছে না সরকার। ২০১৮ সালের মার্চে শেষ হওয়া এই জরিপ প্রকাশ না করার কারণ গত ৮ বছর ধরে মোট প্রজনন হার কমাতে না পারা। যা ২ দশমিক ৩ এ স্থির হয়ে আছে। ডিবিসি নিউজ ৯:০০।

যদিও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের দাবি এ হার কমেছে। বয়সন্ধিকালীন প্রজনন হার বেড়ে যাওয়াও জনসংখ্যা বাড়ার কারণ, আর তা ভাবাচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। এমন অবস্থায় আজ সারাদেশে পালিত হচ্ছে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস।

জাতিসংঘের হিসাবে বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৩০ লাখ ৪৬ হাজার। আর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে গত বছরের জানুয়ারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিলো ১৬ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার। তাদের হিসাবে, ২০১৩ সাল থেকে দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৭ শতাংশে স্থির রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিশোরী প্রজনন হার বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে জনসংখ্যার গতি। এজন্য বাড়ি পরিদর্শন বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন তার।

ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের জনসংখ্যা বিজ্ঞানের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ৫৯ শতাংশই ১৮ বছরের আগে বিয়ে হয়ে যায়। যার জন্য বলা হয় কিশোরী প্রজনন বৃদ্ধির হার বাড়ছে।

জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞ প্রফের নুর-উন-নবী বলেন, মাত্র ২২ পরিবার শতাংশ পরিদর্শন করা হচ্ছে। এই সংখ্যা দিয়ে সম্পূর্ণ লক্ষ্য পূরণ করা যাবে না। পরিদর্শন যদি বাড়ানো যায় তাহলে পরিবার পরিকল্পনার সেবাটি সম্পূর্ণ না হলেও তার কাছাকাছি যাওয়া যাবে।

এদিকে, বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও জনমিতি জরিপের সর্বশেষ প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে গত ৮ বছর ধরে প্রজনন হার স্থির থাকার তথ্য। যদিও এ প্রতিবেদন এখনো পর্যালোচনা করছে সরকার।

জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিটিউটের মহাপরিচালক সুশান্ত কুমার সাহা বলেন, যে জরিপগুলো করা হয়েছে তার মধ্যে কিছু কিছু অসম্পূর্ণ। যা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এজন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় জনসংখ্যা পরিষদের আরো গতিশীলতা আনার পরামর্শ দেন তারা। সম্পাদনা : রেজাউল আহ্সান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়