শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০১৯, ০৬:৫৪ সকাল
আপডেট : ৩১ মে, ২০১৯, ০৬:৫৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এলজিইডি’র অবহেলায় পীরগঞ্জের বটতলা থেকে পল্লী বিদ্যুৎ পর্যন্ত রাস্তাটির বেহাল অবস্থা

জাকির হোসেন, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ পৌর শহরের কাজী নজরুল ইসলাম সড়কের বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। পিচ ও পাথর উঠে খানা খন্দে ভরে গেছে পুরো রাস্তাটি। পিচ উঠে গেলে উপরে ইটের রাবিশ দেয়ায় আরও রাস্তাটির খারাপ অবস্থা হয়েছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় স্বল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে থাকছে রাস্তায়। বটতলা থেকে পল্লী বিদ্যুৎ পর্যন্ত রাস্তাটি র্দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়লেও সংস্কার হচ্ছে না।

পৌর মেয়র কসিরুল ইসলাম বলছেন, এ রাস্তাটি এলজিইডি’র হওয়ার কারণে সংস্কার করতে পারছেন না। আর এলজিইডি বলছে, এটি পৌরসভার মধ্যে পড়েছে এখানে একটা বিষয় আছে। স্থানীয়রা জানান, পীরগঞ্জ পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র বটতলা হতে দক্ষিণে কাজী নজরুল ইসলাম সড়কটি অত্যন্ত ব্যস্ততম সড়ক। ইতি মধ্যে পীরগঞ্জ পৌরসভাকে প্রথম শ্রেণীতে উন্নীত করা হলেও পৌর ট্রেক্স খাজনা দ্বিগুন হয়েছে। রাস্তাটি দিয়ে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষের পাশাপশি শিক্ষার্থীরা এবং নানান প্রকার ভারী ও হালকা যান চলাচল করে। রাস্তাটি খাল-খন্দে ভরে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সংশ্লিষ্টদের। খাল-খন্দের কারণে যানবাহন চলাচলে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা।

পল্লী বিদ্যুতের সামনে বিশিষ্ট ঠিকাদার মিজানুর রহমান সহ অনেক লোকজন বলেন, আমরা নিয়মিত ভাবে পৌর কর পরিশোধ করছি। অথচ নাগরিক সেবা পাচ্ছি না। রাস্তাটি ভাঙ্গাচোড়া। পানি জমে থাকে। চলাচলের অযোগ্য। দৌলতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কার্তিক চন্দ্র রায় জানান, আমাদের ইউনিয়ন এলাকায় রাস্তাটি ভাল থাকলেও পৌরসভার অংশে অত্যন্ত খারাপ।

পৌর সভার প্রকৌশলী শাহজাহান আলী খান জানান, রাস্তাটি পৌরসভার নয়। এ কারণে তাদের পক্ষে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। মেয়র কসিরুল ইসলাম এটি নিয়ে বিভিন্ন সভায় কথা বলেছেন। এলজিইডি রাস্তাটি পৌরসভাকে দিয়ে দিলেই সংস্কার কাজ করা যাবে।এলজিইডি’র উপজেলা প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন বলেন, ঐ রাস্তাটির কথা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। রাস্তা সংস্কারের জন্য আমরা স্টিমেট পাঠিয়েছি। হয়তো জুনের পর রাস্তাটি সংস্কার করা হবে। সম্পাদনা : মুসবা তিন্নি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়