শিরোনাম
◈ রাইসিকে বহনকারী বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ◈ রাইসির হেলিকপ্টারের অবস্থান শনাক্ত, উদ্ধারে সহযোগিতা করবে বিভিন্ন দেশ ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভ‌রি এক লাখ ১৯ হাজার ৫শ টাকা ◈ রাইসির মৃত্যু হলে দায়িত্ব পাবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট, ৫০ দিনের মধ্যে নির্বাচন ◈ পুলিশকে স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে: আইজিপি ◈ ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার শিকার  ◈ বিএনপির নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানো সরকারের প্রধান কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ উপজেলায় ভোট কম পড়ার বড় কারণ বিএনপির ভোট বর্জন: ইসি আলমগীর  ◈ আত্মহত্যা করা জবির সেই অবন্তিকা সিজিপিএ ৩.৬৫ পেয়ে আইন বিভাগে তৃতীয় ◈ ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি, খুঁজে পেতে ডিবিতে মেয়ে

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০১৯, ০৯:৪৭ সকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০১৯, ০৯:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

নুর নাহার : রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওকে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিবাচক সাড়া মিলেছে। বিশ্লেষকরাও মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সর্মথন পেলে ভাসানচর ইস্যুতে বাংলাদেশের বিপক্ষে থাকবে না জাতিসংঘসহ অনেক প্রভাবশালী রাষ্ট্রও। আর এ নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনার জন্য রাজি জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা- ইউএনএইচসিআরও। চ্যানেল ২৪

২ বছর আগে বাংলাদেশে আসা ১১ লাখ রোহিঙ্গা এখন হয়ে উঠেছে মাথা ব্যথার কারন। এই জনগোষ্ঠির একটি বড় অংশ ক্যাম্প ছেড়ে ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। এমনকি গন্তব্য মধ্যপ্রাচ্যসহ নানা দেশ। সেই সাথে মাদকসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পরছে তারা।

বাংলাদেশের উখিয়া আর টেকনাফ জুড়ে ছড়িয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের জন্য সরকার নতুন ঠিকানা দিতে চায় নোয়াখালীর ভাষাণচর। কিন্তু এনিয়ে দাতা আর আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার আছে বিস্তর অভিযোগ। আর এসব অভিযোগের উত্তর দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গারা ভাসানচর যেতে চাইলেও অনেক সংস্থা তাদের পাঠাতে চায় না। কারণ এখানে বিভিন্ন সংস্থা এনজিও থেকে শুরু করে অনেকেই স্বেচ্ছাসেবি হিসেবে সার্ভিস দিতে আসে। আমার ধারণা সমস্যাটা এখানেই।
বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের এই সংকট সমাধানে চায় আন্তর্জাতিক নজরদারি। আর তাই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেইকে ভাষাণচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি চেয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আর্থিক সহায়তার বাইরেও আমরা আপনাদের কাছে রাজনৈতিক সহায়তা চাই। আপনারা মিয়ানমারকে চাপ দেন। আপনাদের বন্ধু রাষ্ট্রকে বলুন যারা মিয়ানমারের সাথে ব্যবসা করছেন, বিনিয়োগ করছেন। জাপান, সিঙ্গাপুর আপনাদের বন্ধু রাষ্ট্র। সাউথ কোরিয়া আপনাদের দেশ তাদেরকেও বলেন। তারা আপনাদের কথা শুনবে।

অভিবাসন ও শরণার্থী বিশ্লেষক আসিফ মুনিরের মতে মানবিক এই বিষয়টিতে রাজনীতির রং লেগেছে। ফলে আলোচনার টেবিলে অনেক যৌক্তিক দাবির সমাধান খুঁজতে দর কষাকষি করতে হবে অনেক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়