শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৪ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গরুর দুধের বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে বলে মনে করেন ড. শাহিনুল আলম

খায়রুল আলম : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের হেপাটোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহিনুল আলম বলেছেন, ন্যাশনাল ফুড সেফটি ল্যাবরেটরি কাঁচা দুধের ওপর গবেষণা করে বলেছেন, এটিতে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়টিক, কীটনাশকসহ বিভিন্ন জীবাণু আছে। কিন্তু আমরা তো কাঁচা দুধ খাই না, জ্বাল দিয়ে বা শুকিয়ে খাই। এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এনএফএসএল দুধে গবেষণা করে যে জীবাণু, কেমিক্যাল ও কীটনাশক পেয়েছে-সবগুলোই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। যেসব জীবাণুগুলো কথা বলেছে তা খেলে আমাদের ডায়রিয়া হতে পারে। যে কেমিক্যাল বা ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে এগুলো কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যা ও ক্যান্সার তৈরি করে। আর অ্যান্টিবায়টিক যে পাওয়া গেছে তা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে অ্যান্টিবায়টিক রেজিস্টেন্স তৈরি হবে। যারফলে আমরা অসুস্থ হয়ে যখন কোনো অ্যান্টিবায়টিক ঔষধ খাবো, তা আর ভালোভাবে কাজ করবে না। এটি আমাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। সবগুলোই আন্তর্জাতিক মাত্রা থেকে বেশি পাওয়া গেছে। তাই এটি একটি উদ্বেগজনক। আমাদের দুধের অল্টারনেটিভ চিন্তা করতে হবে। দুধ গরম করে খেলে জীবাণুগুলো মরে যায়। কিন্তু কেমিক্যাল ও কীটনাশক পুরোপুরি নষ্ট হয় না। এটি থেকে রেহাই পাওয়ার কোনো উপায় আছে বলে আমার মনে হয় না। যারা শিশুকে গরুর দুধ খাওয়ান এখন থেকে দুধের অল্টারনেটিভ খুঁজতে হবে। না হলে শিশুর যেকোনো সমস্যা হতে পারে বলে আমার মনে হয়। এখন থেকে আমাদের সঠিক উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি। যারা বিভিন্ন খামারে কাজ করছে, দুধ উৎপাদন করছে ও গরু লালন পালন করছে তাদের মোটিভেশন করতে হবে। তারা যেন একটু সর্তকতার সঙ্গে গরুর লালন-পালন করেন এবং এর অল্টারনেটিভ কী করা যায়, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়