শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৪ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গরুর দুধের বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে বলে মনে করেন ড. শাহিনুল আলম

খায়রুল আলম : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের হেপাটোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহিনুল আলম বলেছেন, ন্যাশনাল ফুড সেফটি ল্যাবরেটরি কাঁচা দুধের ওপর গবেষণা করে বলেছেন, এটিতে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়টিক, কীটনাশকসহ বিভিন্ন জীবাণু আছে। কিন্তু আমরা তো কাঁচা দুধ খাই না, জ্বাল দিয়ে বা শুকিয়ে খাই। এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এনএফএসএল দুধে গবেষণা করে যে জীবাণু, কেমিক্যাল ও কীটনাশক পেয়েছে-সবগুলোই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। যেসব জীবাণুগুলো কথা বলেছে তা খেলে আমাদের ডায়রিয়া হতে পারে। যে কেমিক্যাল বা ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে এগুলো কিডনি, লিভারের বিভিন্ন সমস্যা ও ক্যান্সার তৈরি করে। আর অ্যান্টিবায়টিক যে পাওয়া গেছে তা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে অ্যান্টিবায়টিক রেজিস্টেন্স তৈরি হবে। যারফলে আমরা অসুস্থ হয়ে যখন কোনো অ্যান্টিবায়টিক ঔষধ খাবো, তা আর ভালোভাবে কাজ করবে না। এটি আমাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। সবগুলোই আন্তর্জাতিক মাত্রা থেকে বেশি পাওয়া গেছে। তাই এটি একটি উদ্বেগজনক। আমাদের দুধের অল্টারনেটিভ চিন্তা করতে হবে। দুধ গরম করে খেলে জীবাণুগুলো মরে যায়। কিন্তু কেমিক্যাল ও কীটনাশক পুরোপুরি নষ্ট হয় না। এটি থেকে রেহাই পাওয়ার কোনো উপায় আছে বলে আমার মনে হয় না। যারা শিশুকে গরুর দুধ খাওয়ান এখন থেকে দুধের অল্টারনেটিভ খুঁজতে হবে। না হলে শিশুর যেকোনো সমস্যা হতে পারে বলে আমার মনে হয়। এখন থেকে আমাদের সঠিক উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি। যারা বিভিন্ন খামারে কাজ করছে, দুধ উৎপাদন করছে ও গরু লালন পালন করছে তাদের মোটিভেশন করতে হবে। তারা যেন একটু সর্তকতার সঙ্গে গরুর লালন-পালন করেন এবং এর অল্টারনেটিভ কী করা যায়, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়