শিরোনাম
◈ রাজধানীর খিলগাঁওয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা ◈ নারায়ণগঞ্জে দেশীয় অস্ত্রসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার ◈ রাজধানীতে যেসব এলাকায় আজ গ্যাস থাকবে না ◈ টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড: ২৬১ তাড়া করে জিতল পাঞ্জাব ◈ আজ শুরু হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা  ◈ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ◈ খিলগাঁওয়ে ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু ◈ ৯ মে পর্যন্ত বন্ধ চুয়েট: সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ফের আন্দোলনের ডাক শিক্ষার্থীদের  ◈ দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান  ◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় ভোট পড়েছে ৬০.৭ শতাংশ

প্রকাশিত : ২৫ আগস্ট, ২০১৮, ১১:১০ দুপুর
আপডেট : ২৫ আগস্ট, ২০১৮, ১১:১০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টেন্ডুলকারের ১০ বছর আগের কথা সত্যি করে দিলো এই কিশোর

স্পোর্টস ডেস্ক : পৃথ¦ী শাহকে শচীন টেন্ডুলকার প্রথম দেখেছিলেন, যখন ছেলেটার বয়স মাত্র ৮ বছর। ২০০৮ সালের ঘটনা সেটি। সেই তখনই টেন্ডুলকার অমিত প্রতিভা দেখেছিলেন পৃথ¦ীর মধ্যে। টেন্ডুলকারের মতো পৃথ¦ীও মুম্বাইয়ের ছেলে। স্কুল ক্রিকেটে টেন্ডুলকারের কীর্তি পৃথ¦ী ছাপিয়ে গিয়েছিল ৫৪৬ রানের এক ইনিংস খেলে। ২০১৩ সালে টেন্ডুলকার নিজ হাতে পৃথ¦ীকে ক্রেস্ট তুলে দিয়ে সংবর্ধিত করেছিলেন মুম্বাই ক্রিকেট সংস্থার বার্ষিক অনুষ্ঠানে।

সেই পৃথ¦ী ভারতের টেস্ট দলে ডাক পেয়েছেন। পৃথ¦ীর বাবা-মায়ের চেয়ে কম আনন্দ হচ্ছে না টেন্ডুলকারের। ১০ বছর আগেই যে তিনি ঘোষণা করেছিলেন, এই ছেলে একদিন ভারতের জাতীয় দলের হয়ে খেলবে। তখন একটা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শও দিয়েছিলেন টেন্ডুলকার। পৃথ¦ীর কোচরা যেন তার ব্যাটিংয়ের অকৃত্রিম ধরনটা বদলানোর চেষ্টা না করেন। পৃথ¦ীর স্ট্যান্স (ক্রিজে দাঁড়ানো) ও গ্রিপ (ব্যাট ধরা) একই রকম রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন টেন্ডুলকার।

পৃথ¦ীর কথা প্রথম এক বন্ধুর কাছে শুনেছিলেন বলে জানিয়েছেন টেন্ডুলকার, ‘প্রায় ১০ বছর আগের কথা। একদিন আমার এক বন্ধু এসে বলল, আমি যেন কিশোর পৃথ¦ীর খেলা দেখি। ও অনুরোধ করেছিল, পৃথ¦ীর খেলার ধরণ দেখে ওকে যেন কিছু পরামর্শ দিই। আমি ওর সঙ্গে একটা সেশন কাটিয়েছিলাম। ওর নিজের খেলা কীভাবে আরও উন্নত করা যায়, এ ব্যাপারে আমার কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছিলাম।’

কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিলেও টেন্ডুলকার একটি বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছিলেন, ‘ওকে বলেছিলাম ও যেন ওর ভবিষ্যতের কোনো কোচের পরামর্শ শুনে গ্রিপ বা স্ট্যান্স না বদলায়। কেউ যদি বদলানোর কথা বলে, তাকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিতে বলেছিলাম। কোচিং অবশ্যই অনেক ভালো। কিন্তু বেশি ঘষামাজা করে কাউকে ভারাক্রান্ত করে ফেলা ঠিক নয়।’

পৃথ¦ীকে স্পেশাল উল্লেখ করে টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘এর মতো কোনো স্পেশাল খেলোয়াড়ের কোনো কিছু পরিবর্তন না করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পরিপূর্ণ প্যাকেজ পাওয়াটা ঈশ্বরের দেওয়া উপহার।’ প্রথমআলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়