শিরোনাম
◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশিত : ৩১ মার্চ, ২০১৮, ০১:৪১ রাত
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০১৮, ০১:৪১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সুপার লিগে টানা তিন জয় শেখ জামালের

নিজস্ব প্রতিবেদক : এবারের ডিপিএলে সুপার লিগে জায়গা করে নেওয়াই ছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে নাটকীয়ভাবে জিতে সুপার সিক্সে স্থান করে নেয় তারা। আর সুপার লিগে এসেই টানা ৩টি জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয়তে উঠে এসেছে। আজ শুক্রবার গতবারের চ্যাম্পিয়ন গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে বৃষ্টি আইনে ৮ রানে হারায় দলটি। ফলে শিরোপা লড়াইয়ে দারুণভাবে ফিরে এসেছে শেখ জামাল।

লিগের ১৪ ম্যাচে শেখ জামালের সংগ্রহ ১৮ পয়েন্ট। সমান সংখ্যক ম্যাচে আবাহনীর সংগ্রহ ২০। ১৪ ম্যাচে গাজী গ্রুপের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট।

শুক্রবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে শেখ জামালের দেওয়া ২৪৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দারুণ সূচনা পায় গাজী গ্রুপ। ৩১ রানের ব্যবধানে প্রথম সারির ৪ উইকেট হারিয়ে বড় চাপে পড়ে দলটি।  শেষ ৩ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৩২ রানের। হাতে ছিল ৩ উইকেট। কিন্তু দলীয় ২১৭ রানের সময় বৃষ্টি নামলে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। আর খেলা সম্ভব না হলে বৃষ্টি আইনে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬১ রানের ইনিংস খেলেন জাকের। ৭৮ বলে ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় এ রান করেন তিনি। ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন আসিফ আহমেদ। ৮২ বল মোকাবেলা করে ৩টি চারের সাহায্যে এ রান করেন তিনি। এছাড়া ইমরুল ৩৬ ও জহুরুল ২৯ রান করেন। শেখ জামালের পক্ষে ২৭ রানের খরচায় ৩টি উইকেট পান রবিউল হক।

এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে শেখ জামাল। শুরুতেই টানা দুই সেঞ্চুরিয়ান ভারতীয় উম্মুক্ত চাঁদকে হারিয়ে চাপে পড়ে দলটি। তবে রাকিন আহমেদকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৪৮ রানের জুটি গড়েন সৈকত। এরপর দ্রুত তিন উইকেট হারানো দলটির হাল ধরেন তানবীর হায়দার ও জিয়াউর রহমান। গড়েন ৮৬ রানের দারুণ এক জুটি। এরপর স্কোরবোর্ডে কোন রান যোগ না করেই শেষ ৩টি উইকেট হারায় দলটি। ফলে ৪৭.৪ ওভারে ২৪৮ রানে অলআউট হয় শেখ জামাল।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৮৬ রানের ইনিংস খেলেন জিয়া। ৭৪ বলে ৬টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে এ রান করেন তিনি। ৪৫ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় ৫১ রান করেন সৈকত। ৭৬ বলে ৫০ রান করেন তানবীর। গাজীর হয়ে ৫৭ রানে ৪টি উইকেট পেয়েছেন আবু হায়দার রনি। এছাড়া ২টি করে উইকেট নেন মুমিনুল হক ও সিকান্দার রাজা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়