শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ০৮:০৮ রাত
আপডেট : ২১ নভেম্বর, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গবেষকদের মতে চুল পাকা বার্ধক্য নয়, ক্যান্সার প্রতিরোধের প্রাকৃতিক সংকেত

আমরা সাধারণত চুল পাকা মানেই বার্ধক্য বা দুশ্চিন্তার ফল বলে মনে করি। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, চুল পাকা আসলে শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধ ব্যবস্থারই এক প্রাকৃতিক লক্ষণ!

গবেষকদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আমাদের চুলের ফলিকলে থাকা কিছু কোষ (সেল) যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে, তখন শরীর সেই কোষগুলোকে নিজেই ধ্বংস করে ফেলে। এটি এক ধরনের “সেল প্রোটেকশন প্রসেস”—যার লক্ষ্য শরীরকে ম্যালিগন্যান্সি বা ক্যান্সার থেকে রক্ষা করা।

তবে এই প্রতিরোধ প্রক্রিয়ায় এক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটে—যে কোষগুলো চুলের রং তৈরি করে (পিগমেন্ট উৎপাদক সেল), সেগুলিও ধ্বংস হয়ে যায়। ফলে চুল হারায় তার প্রাকৃতিক রং এবং হয়ে যায় ধূসর বা সাদা।

গবেষকদের মতে, এটি একপ্রকার “দ্বিমুখী প্রতিক্রিয়া” (trade-off) — একদিকে চুলের রং হারানো, অন্যদিকে শরীরের বিপজ্জনক কোষ ধ্বংস করে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা।

অর্থাৎ, চুল পাকা মানেই শরীর কাজ করছে—নিজেকে ক্যান্সারের মতো প্রাণঘাতী রোগ থেকে রক্ষা করার জন্য!

তাই পরের বার আয়নায় সাদা চুল দেখলে ভয় নয়, একটু গর্বও করতে পারেন—এটা হতে পারে আপনার শরীরের এক প্রাকৃতিক আত্মরক্ষার সংকেত!

সূত্র: জনকণ্ঠ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়