শিরোনাম
◈ আবারও শাহবাগ অবরোধ করেছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা ◈ গেজেট প্রকাশের পরই আ. লীগের নিবন্ধন নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি ◈ লড়াই রা‌তে, জিত‌লে বা‌র্সেলোনা চ্যাম্পিয়ন ◈ পরিবারে মা হচ্ছেন এক বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান, খালেদা জিয়াকে নিয়ে আবেগঘন বার্তা তারেক রহমানের ◈ পাকিস্তানের শক্ত জবাবেই যুদ্ধবিরতি করতে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বারস্থ হয় ভারতঃ সিএনএনের সাংবাদিক (ভিডিও) ◈ মেসির গোলে কাজ হয়‌নি, বড় ব্যাবধা‌নে হে‌রে গে‌লো ইন্টার মায়ামি ◈ জনরোষ ঠেকাতে লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ, গোপনে তুলে দেওয়া হয় বিমানে ◈ রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল, জিত‌লো অ্যাথ‌লে‌তি‌কো মা‌দ্রিদ ◈ আরব আমিরাতের বিরু‌দ্ধে দুই ম‌্যা‌চের ‌টি- টো‌য়ে‌ন্টি খেল‌বে বাংলাদেশ  ◈ ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় চীনা জে-১০সি জেটের উত্থান: রাফায়েল ভূপাতিত, বিশ্বজুড়ে চীনা অস্ত্রপ্রযুক্তির চাহিদা বৃদ্ধি

প্রকাশিত : ০২ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:৩৮ দুপুর
আপডেট : ০২ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:৩৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পৃথিবীর ঘূর্ণায়মান গ্রাম, ঘড়ির কাটার মতো ঘুরছে অবিরাম

মুসবা তিন্নি: [২] স্লোভাকিয়ায় প্রাচীন একটি গ্রাম সন্ধান পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদেরা। গবেষণায় দেখা যায়, গ্রামটি গড়ে ওঠে প্রস্তর যুগের শেষ দিকে। এই গ্রাম দেখলে মনে হয়, ঘরবাড়িগুলি যেন ঘুরছে। সূত্র: আনন্দবাজার

[২] রহস্যে ঘেরা এই গ্রামের নাম ভ্রাবেল। ইউরোপ মহাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত স্লোভাকিয়া দেশের ছোট্ট শহর ভ্রাবেল। তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে সুদূর অতীতের প্রস্তর যুগের এক রহস্য।

[৩] প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে, গ্রামটি গড়ে উঠেছিল প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে। প্রস্তর যুগের মানুষের প্রাথমিক বাসস্থান ছিল নদীর ধার, বনজঙ্গল কিংবা পাহাড়ের গুহা। কিন্তু স্লোভাকিয়ার এই গ্রামটির একটি বিশেষত্ব রয়েছে। প্রাচীন এই গ্রামটি দেখে প্রত্নতত্ত্ববিদেরাও বিস্মিত হয়েছিলেন। কারণ গ্রামটি ‘ঘূর্ণায়মান’। খালি চোখে দেখেলে মনে হবে গ্রামের আকৃতি, ঘরবাড়িগুলি ঘড়ির কাটার মতো ঘুরছে। সরে যাচ্ছে আগের অবস্থান থেকে অন্য অবস্থানে।

[৪] দীর্ঘদিন গবেষণার পর গবেষকেরা লক্ষ্য করেন, গ্রামের বাড়িগুলির মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রতিটি বাড়িই একটু করে বাঁ দিকে ঘেঁষা। প্রতিটি বাড়ির গড়নও একরকম। নতুনত্ব নেই। প্রথম বাড়ির পর দ্বিতীয় যে বাড়ি তৈরি করা হয়েছে সেটি আগেরটার সঙ্গে সমান্তরাল নয় একটু বাঁ দিক ঘেঁষে তৈরি করা প্রতিটি বাড়িই এভাবে বাঁ দিক ঘেষে বাঁকিয়ে নির্মাণ করা । গবেষণায় আরো উঠে আসে যে বাড়িগুলো একসঙ্গে তৈরি করা হয়নি। প্রতিটি বাড়ির নির্মাণের মাঝে ছিল আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ বছরের ব্যবধান। গোটা গ্রামটি গড়ে উঠতে প্রায় ৩০০ বছর সময় লেগেছিল বলে মনে করেন গবেষকরা। প্রতিটি বাড়িই এমন বাঁ দিক ঘেঁষে তৈরির কারণেই গ্রামটিকে দূর থেকে দেখলে তা ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ‘ঘূর্ণায়মান’ বলে মনে হয়। সম্পাদনা: ইকবাল খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়