শিরোনাম
◈ জ্বর হলেই ডেঙ্গুর পরীক্ষা করানোর পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ◈ পে স্কেল কাঠামোর বাইরে রয়েছেন যারা ◈ শীঘ্রই ফিরবেন শেখ হাসিনা, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ফিরবেন তারেক রহমান, কে আগে ফিরবেন: গোলাম মাওলা রনি ◈ এবার বিদেশি ইউটিউবার মোহাম্মাদপুরের ভয়াবহতার চিত্র তুলে ধরলো (ভিডিও) ◈ আফগা‌নিস্তান‌কে হোয়াইটওয়াশ করে ছাড়‌লো বাংলা‌দেশ ◈ প্রস্তাবিত রোডম্যাপ: গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রকাশ ◈ জনপ্রশাসনে বড় পরিবর্তন: উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত নতুন কাঠামো ◈ বিএনপির কাছে শতাধিক আসন চায় মিত্র দলগুলো, চলছে দর-কষাকষি ◈ বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৯ কর্মকর্তার তথ্য চেয়েছে দুদক ◈ ‌বি‌সি‌বির নির্বাচন সোমবার, ক্রীড়া উপদেষ্টা খেলাধুলার জন‌্য পর্যাপ্ত সময় ব‌্যয় ক‌রেন: বুলবুল

প্রকাশিত : ০৫ অক্টোবর, ২০২৫, ০৬:৩৯ বিকাল
আপডেট : ০৬ অক্টোবর, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায় 

মনিরুল ইসলাম : ১৭ বছর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা দুর্নীতি মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

আজ রোববার ঢাকার তিন নম্বর বিশেষ জজ বিচারক মুহাম্মদ কামরুল হাসান খানের আদালত খালাসের রায় ঘোষণা করেন। গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আদালতে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের উপস্থিতিতে বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন। তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেয় আদালত।

গত ২৫ সেপ্টেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য ৫ অক্টোবর দিন ধার্য করেন আদালত। ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক এস. এম. মফিদুল ইসলাম বাদী হয়ে রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগ বলা হয়, রায়ের বাজারে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের একটি ছয়তলা বাড়ির নির্মাণ ব্যয়ে ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরানীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে বাড়ির নির্মাণে ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা ব্যয়ের উল্লেখ করা হয়। তদন্তে গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক ওই বাড়ি দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা। এসব অর্থ তার গোপন করা এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়। এছাড়া গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়।

তথ্য অনুযায়ী, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ২০০৪-২০০৫ সালে ক্ষমতাসীন দলের নেতা হওয়ার সুবাদে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে মেসার্স আব্দুল মোনেম লিমিটেড ও রেজা কন্সট্রাকশন লিমিটেডের নামে দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হতে ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। যা কোন বৈধ উৎস নেই। এসব অর্থ সম্পদ তিনি অবৈধভাবে অর্জন করেছেন মর্মে মামলায় অভিযোগ করা হয়।

২০০৯ সালে এ মামলা তদন্ত শেষে ৫ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন এস. এম. মফিদুল ইসলাম। ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এ মামলার বিচার চলাকালে ৪৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়