শিরোনাম
◈ আগস্টে বাংলাদেশে সফর‌ নি‌য়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ তিন ইস্যু নিয়ে থমকে আছে ভোটের সিদ্ধান্ত ◈ অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ‌খেল‌বে বাংলাদেশ এ’ দল ◈ সাবেক সিইসি নুরুল হুদার রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় দায় স্বীকার, আদালতে জবানবন্দি ◈ বার্ডে ৭ পদের জন্য আবেদন ২৩ হাজার! হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, নিয়োগে তদবিরের অভিযোগে উদ্বিগ্ন প্রশাসন ◈ উজিরপুরে যৌতুক না পেয়ে নবজাতক বিক্রির অভিযোগ, প্রতিবাদ করায় স্ত্রীকে মারধর, হাসপাতালে ভর্তি ◈ আদমদীঘিতে অবরোধ করে সড়কে মরিচ ফেলে কৃষকদের প্রতিবাদ ◈ পরিবেশ বিধ্বংসী ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস করলেন ইউএনও ◈ ৮৫০ কোটি টাকার সার কিনছে সরকার, এলএনজি আমদানির অনুমোদন  ◈ এনবিআরের লুতফুলসহ ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

প্রকাশিত : ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:৪৯ দুপুর
আপডেট : ২৬ জুন, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জামায়াত আমির বললেন নির্বাচনের আগে তিন শর্ত পূরণ হতে হবে 

দেশে নির্বাচন হওয়ার আগে তিনটি শর্ত পূরণ হতে হবে বলে জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, নির্বাচনের আগে এ শর্ত পূরণ করতে হবে।

তিনি বলেন, আমি বলেছি, এই নির্বাচন শুরু হতে পারে রোজার শুরুর আগে আগামী ফেব্রুয়ারিতে। আমি আবারও বলছি, এটা তখনই হতে পারে যখন শর্তগুলা পূরণ হবে। এই শর্ত পূরণ ছাড়া কিন্তু মার্চ-ফেব্রুয়ারি কোনো কিছু ঠিক থাকবে কি-না, আল্লাহ-ই ভালো জানে। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাজধানীর গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে জামায়াত আমিরের ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, অনেক কষ্টে যা এসেছে এতে তিনটি জিনিস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এর প্রধান হচ্ছে দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার। আমরা তা সংস্কার কমিশনের কাছে দিয়েছি। এসব পরিবর্তন ছাড়া কোনো নির্বাচন হলে তা গণতন্ত্রের কোনো ভিত্তি গঠন হবে না। এ নির্বাচন ও তাহলে পূর্বের মতো খারাপ নির্বাচন হবে। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে বিজয় এসেছে সেখানে এই পরিবর্তন খুবই জরুরি।

তিনি বলেন, প্রথমত সংস্কারের প্রধান অংশীজন হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। এতে যদি তারা সহযোগিতা করে তাহলে দ্রুত নির্বাচন করার পরিবেশ হবে। তারা যদি সহযোগিতা না করে যদি গতানুগতিক নির্বাচন হয় তাহলে আগের মতো নির্বাচন হবে। যার দায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিতে হবে।

দ্বিতীয়ত গণহত্যাকারীদের দৃশ্যমান বিচার করতে হবে। যাতে মানুষের আস্থা ফিরে আসে। শহীদের আত্মা যাত্ব প্রশান্তি পায়।

তৃতীয়ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতে হবে। যাতে এমন না হয়, আমি জিতে গেলেই নির্বাচন সুষ্ঠু ল, না জিতলে দুষ্ট এমন মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এর জন্য সবার এনগেজমেন্ট প্রয়োজন। এটি সরকারের তরফ থেকেই হতে পারে, রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে হতে পারে, সিভিল সোসাইটির উদ্যোগেও হতে পারে। উৎস: নিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়