শিরোনাম
◈ আবারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি ◈ আজ গভীর রা‌তে বা‌র্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মু‌খোমু‌খি ◈ প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বড় সুখবর দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদনকারীদের জন্য ◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন ◈ সরকার কর্মকর্তাদের সহজে চাকরিচ্যুতির আইনি পথ খুলছে ◈ মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় হাসিনা সরকারের সাত মন্ত্রী এমপি’সহ আরো যারা আছেন

প্রকাশিত : ০৫ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৪৫ সকাল
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : আর রিয়াজ

বাংলাদেশের যে কৌশলে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হলো মিয়ানমার!

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরতের উপযুক্ত হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে মিয়ানমার। বাংলাদেশের কূটনীতিতে যা অন্যতম বড় সাফল্য। দীর্ঘ ৮ বছর বাংলাদেশের গলার কাঁটা হিসেবে আটকে থাকা এই রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে কীভাবে মিয়ানমারকে রাজি করাল বাংলাদেশ। কোন কৌশলের কারণে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার; এবার জানা গেল সেই কৌশল।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার তার দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে ব্যাখ্যা করেছেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরকারের শক্তিশালী অবস্থানের কথা। যেখানে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রধান উপদেষ্টার হাইরিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানের ভূমিকাও তুলে ধরেছেন তিনি।

আজাদ মজুমদার তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘রয়টার্স, ইএফই এবং ওয়াশিংটন পোস্টের মতো একাধিক সংবাদমাধ্যমে আমি (ড. খলিলুর রহমান) প্রায় দুই দশক ধরে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা করেছি, ক্যাম্পের প্রতিটি কোণে গিয়েছি এবং তাদের দুর্দশা সম্পর্কে অনেক গল্প লিখেছি, বিশেষ করে ২০১৭ সালের গণহত্যার পর।’

তিনি আরও লিখেন, ‘আমি কখনও ভাবিনি যে আমি সংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত প্রত্যক্ষ করার এত কাছাকাছি পৌঁছে যাব, যা অবশেষে তাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষিত প্রত্যাবাসনের দরজা খুলে দেবে।’

এরপর রোহিঙ্গা ইস্যুতে ব্যাংককে বাংলাদেশ সরকারের শক্তিশালী অবস্থান তুলে ধরে তিনি জানান, ‘গতকাল, ব্যাংককে, বাংলাদেশ প্রথমে মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানায়, কারণ তাদের নেতা বিআইএমএসইসি ভাষণে রোহিঙ্গাদের ‘অবৈধ বাঙালি’ বলে অভিহিত করেছিলেন। পরে মিয়ানমার ১ লাখ ৮০ হাজার জন রোহিঙ্গা ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত বলে রাজি হওয়ার পরেই এই বৈঠকটি হয়।’

রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসরে কাজ করা ড. খলিলুর রহমানের প্রশংসা করে আজাদ মজুমদার লিখেন, ‘উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান কীভাবে পুরো বিষয়টি পরিচালনা করেছেন তা দেখে আমি অবাক হয়েছি। অভিবাদন।’ সূত্র: যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়