শিরোনাম
◈ ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবে বাংলাদেশের ৮ মু‌ক্তি‌যোদ্ধা ও ২ সামরিক অ‌ফিসারসহ ২০ জ‌নের প্রতিনিধি দল ◈ উপদেষ্টা পদে থেকে নির্বাচন করা যাবে কি না, স্পষ্ট করলেন ইসি আনোয়ারুল ◈ দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরার রেকর্ড বিএনপির আছে—তারেক রহমান ◈ মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যা: পরিচয় মেলেনি গৃহকর্মী আয়েশা’র ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ ◈ তফসিলের পর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা মোতায়েন, বেআইনি সমাবেশে কঠোর ব্যবস্থা: অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি  ◈ ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ‘টাঙ্গাইল শাড়ি বুনন শিল্প’ ◈ হাইকোর্টের আশপাশের এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএম‌পি ◈ ১৩ ব্যাংক থেকে কেনা হলো ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার ◈ ১৮টি কেন্দ্র–৪৯টি ভেন্যুতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার: কড়া নিষেধাজ্ঞা ও নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০২৩, ১২:৪৭ রাত
আপডেট : ৩১ মে, ২০২৩, ০৩:০১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন স্থগিত রাখার সুপারিশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত

সঞ্চয় বিশ্বাস: আইনটির উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন না হওয়া পর্যন্ত আইনটি স্থগিত রাখার সুপারিশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের চরম দারিদ্র্য বিষয়ক বিশেষ দূত অলিভিয়ার ডি শ্যুটার। বাংলাদেশে ১২ দিনের বাংলাদেশ সফর শেষে সোমবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেন। ঢাকার জাতিসংঘ কার্যালয় একটি হোটেলে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। সূত্র: সমকাল

তিনি বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণে সুশীল সমাজ স্বাধীনভাবে কাজ করতে পরছে না। স্বাধীন মতামত প্রকাশের কারণে এ আইনের আওতায় সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী, বিরোধী দলের রাজনীতিক ও শিক্ষকদের আটক করা হয়েছে। এ আইনটি কার্যকর হওয়ার পর দুই হাজার চারশ'র বেশি মানুষকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। অনেককে দীর্ঘ সময় ধরে আটকে রাখা হয়েছে। যখন সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার সময় হয়, তখনই আইনটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়। যারা মানবাধিকারের জন্য লড়াই করেন, তারা ভয়ভীতির মধ্যে বসবাস করবেন- এটি স্বাভাবিক নয়। 

বিশেষ এই দূত আরো বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মর্যাদা থেকে প্রত্যাশিত স্তরে উন্নীত হওয়ার পর অধিকার-ভিত্তিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে বাংলাদেশ সরকারকে সস্তা শ্রমের ওপর নির্ভরতা কমাতে হবে। মানুষকে দারিদ্র্যের মধ্যে রেখে একটি দেশ তার আপেক্ষিক সুফল বা উন্নয়ন ভোগ করতে পারে না। বাংলাদেশের উন্নয়ন মূলত তৈরি পোশাক শিল্পের মতো একটি রপ্তানি খাত দ্বারা ব্যাপকভাবে চালিত, যা সস্তা শ্রমের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল। সূত্র: বাংলানিউজ

ডি শুটার বাংলাদেশ সরকারকে ২০২৬ সালে এলডিসি মর্যাদা থেকে আসন্ন উন্নীতকরণের সুযোগকে ব্যবহার করে তৈরি পোশাক শিল্পের ওপর তার নির্ভরতা পুনর্বিবেচনা করার জন্য আহ্বান জানান, কারণ এই শিল্প ৪ মিলিয়ন মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি দেশের বর্তমান রপ্তানি আয়ে শতকরা ৮২ ভাগ অবদান রাখছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়