শিরোনাম
◈ হাজারীবাগে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট ◈ প্রশান্ত মহাসাগরের পথে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্টিলথ বোমারু: নিউইয়র্ক টাইমস ◈ ইসরায়েলকে থামাতে সম্মিলিত কূটনৈতিক পদক্ষেপ জরুরি: ওআইসি সম্মেলনে তৌহিদ হোসেন ◈ ইরানে ডজনখানেক সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার দাবি ইসরায়েলের ◈ সাংবিধানিক কাউন্সিল : কিছু প্রশ্ন ও বিএনপির আপত্তি ◈ সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে তিনজনের নাম চূড়ান্ত করেছেন খামেনি ◈ সাবেক সিইসি-ইসিদের বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি: বিতর্কিত তিন নির্বাচন ◈ ‘বিস্মিত’ ইসরাইল, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে ইরানের ড্রোন হামলা ◈ নির্বাচনে জোর, আসনভিত্তিক জরিপ চালাচ্ছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ◈ কী কী অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে ইরান-ইসরাইল সংঘাতে?

প্রকাশিত : ১৩ মে, ২০২৫, ০৪:৪৭ দুপুর
আপডেট : ১৬ জুন, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

মাগুরায় আট বছর বয়সী শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় বহুল আলোচিত মামলার রায় ঘোষণার তারিখ আগামী ১৭ মে নির্ধারণ করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) বেলা ১১টার দিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ তারিখ নির্ধারণ করা হয়। 

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান গতকাল (১২ মে) সকাল থেকে যুক্তিতর্ক শোনার কার্যক্রম শুরু করেন। এদিন রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলার বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ বিশ্লেষণ করে আদালতে তাদের যুক্তি তুলে ধরেন।

গত ১৩ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২৩ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে বিচার কাজ শুরু হয়।

উল্লেখ্য, গত ৬ মার্চ মাগুরা সদরের নান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আছিয়া ধর্ষণের শিকার হয়। পরে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। 

পরদিন গুরুতর অবস্থায় অচেতন আছিয়াকে প্রথমে মাগুরার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

৭ মার্চ তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয় এবং ৮ মার্চ উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৩ মার্চ তার মৃত্যু হয়।

ওই ঘটনায় আছিয়ার মা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখ আদালতে দায় স্বীকার করে গত ১৫ মার্চ ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। ১৩ এপ্রিল পুলিশ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়ে আরও চারজনকে অভিযুক্ত করে।

হিটু ছাড়াও আছিয়ার দুলাভাই সজীব শেখ ও তার ভাই রাতুল শেখের বিরুদ্ধে আছিয়া ও তার বোনকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। হিটুর স্ত্রী জাহেদা বেগমের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

আছিয়ার মৃত্যুর পর মাগুরাসহ সারা দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ওঠে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়