শিরোনাম
◈ প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এনডিএ: কেন, কিভাবে, কতটা যৌক্তিক? ◈ ৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতির অংশীদার হতে চায় বাংলাদেশ: আশিক চৌধুরী ◈ যশোরে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে  বিএনপির ৬ নেতা, কর্মীকে বহিঃস্কার ◈ জুয়ার আসর থেকে ইউনিয়ন জামাতের সভাপতি ও ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ১৪ ◈ ৬০০০ রানের মাইলফলকে জো রুট ◈ জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ ◈ এনসিপির ইশতেহার ঘোষণা, ছাত্রদলের সমাবেশে নির্বাচনমুখী বক্তব্য ◈ ১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক ◈ জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠান: এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার ◈ কুমিল্লায় ইউপি সদস্যকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৪:৪২ দুপুর
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বাংলাদেশে দুইজন সেনাপ্রধান 

মানবজমিনের প্রতিবেদন।। বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দুইজন সেনাপ্রধান নজির স্থাপন করেছেন। রচনা করেছেন নতুন ইতিহাস। এরা হলেন জেনারেল নুরুদ্দিন খান এবং জেনারেল ওয়াকার-উজ জামান। '৯০ এর আন্দোলনের সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদ সেনাশাসন চেয়েছিলেন। কিন্তু জেনারেল নুরুদ্দিন তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং জনতার পাশে দাঁড়ান। এরপর ইতিহাস রচনা করেন বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। 

শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন।  তিনি হাসিনার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়ান। শেখ হাসিনা তাকে বিরামহীনভাবে গুলি করারও নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু জেনারেল ওয়াকার সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করতে সায় দেননি। এটা ছিল এক অভাবনীয় সিদ্ধান্ত।

একদিকে আত্মীয়তা। অন্যদিকে দেশ। কোনটা বেছে নেবেন জেনারেল ওয়াকার! সে সময় এটাই ছিল মুখ্য প্রশ্ন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি দেশ ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়ে অনন্য ইতিহাস নির্মাণ করেন। ছয় মাস পরেও তিনি তার অবস্থানে অনড় রয়েছেন। দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে তার অবস্থান জননন্দিত হয়েছে। জেনারেল ওয়াকার একাধিকবার বলেছেন, দেশটা আমাদের সবার। সেনাবাহিনী আলাদা কোনো দ্বীপের বাসিন্দা নয়। তাই আমরা জনগণের পাশেই থাকবো। এটাই আমাদের প্রতিশ্রুতি।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়