লিয়াকত আলী লাভলু, চরভদ্রাসন. ফরিদপুর প্রতিনিধি: সদরপুর থানার আটকের চর ইউনিয়নের গাবতলা বাজার সংলগ্ন স্যামেরপাড়া গ্রামের ইউনুস মন্ডল এর ছেলে আল আমিন( ২৬) এর স্ত্রী পারভিন আক্তার তার তিন বছরের ছেলে আব্দুল্লাহ মন্ডল কে নিয়ে ননদের জামাই সুজন মাতব্বর(৩৫) এর সাথে ১৭-৭-২৫ ইং তারিখ বিকেল আনুমানিক ৪ ঘটিক পালিয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ২৩/৭/২০০২৫ ইং তারিখে সদরপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায় ইউনুস মন্ডল তার ছেলে আল আমিন মন্ডল কে গত চার বছর আগে সদরপুর থানার পেঁয়াজ খালি বাজার সংলগ্ন এলাকায় কুদ্দুস হাওলাদার এর মেয়ে পারভীন আক্তার (২২) এর সাথে ছেলের বিয়ে দেন। এদের সংসার খুব সুন্দর ভাবে চলছিল।
কিছুদিন আগে তার আপন মেয়ের জামাই রাজমিস্ত্রির কাজ করার উদ্দেশ্যে তার সহযোগী একজন লোককে নিয়ে কাজ করার উদ্দেশ্যে আসে এখানে কাজ করে গত ১৭-৭-২০০২৫ ইং তারিখ বিকেলে আনুমানিক ৪ ঘটিকায় সে বাসা থেকে বের হয়ে যায় ।এরপর পরপরই তার পুত্রবধূ মনি কোঠা বাজারে দর্জির দোকানে জামা কাপড় আনার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। এর পরে আর সে ফিরে আসেনি।
সন্ধ্যা হয়ে গেলে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাওয়া যায়নি ।এ সময় পারভীন আক্তার ও সুজন মাতবর এদের দুজনের মোবাইল ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে যোগাযোগ করা হলে বোন জামাই সুজন মাতুব্বর আল আমিন এর শাশুড়িকে বলে আপনার মেয়েকে আমি খুঁজে এনে দিতে পারি যদি আমার সাথে বিয়ে দেন আমি আমার আগের স্ত্রীকে ছেড়ে দেব ।
আমার স্ত্রীকে ভাগিয়ে নেওয়ার পিছনে আমার বোন জামাই আলামিন মাতব্বর, পিতা শওকত মাতব্বর, মোশারফ হোসেন ,পিতা সোলেমান ,সূর্য বেগম ,স্বামী শওকত মাতব্বর, সামাদ মজুমদার, পিতা রজব আলী মজুমদার সর্বসাং ব্যাপারী ডাঙ্গী, ইউনিয়ন আটকের চর,থানা সদরপুর, জেলা ফরিদপুর।
এদের সহযোগিতা রয়েছে এবং এরা সকলে জড়িত বর্তমানে আমার বোন জামাই ও এর পরিবার নরসিংদী থানার টিকিট পুর এলাকায় বসবাস করছে বলে সংবাদ পাওয়া যায় আমি প্রশাসনের নিকট দ্রুত আমার স্ত্রী এবং সন্তানকে ফেরত পেতে সহযোগিতা কামনা করছি এবং আপনারা যে যেখান থেকে আমার এই নিউজ দেখছেন সকলে এদের তথ্য দিয়ে আমার ছেলে এবং স্ত্রীকে ফেরত পেতে আমাকে সহযোগিতা করবেন এবং একই সাথে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি