আনিস তপন: [২] মন্ত্রী বলেন, আর্টিমিয়া মৎস্য খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যা উৎপাদনের মাধ্যমে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে এবং ওয়ার্ল্ড ফিশের উদ্যোগে দেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে লবণ চাষের পাশাপাশি আর্টিমিয়া চাষ করা হচ্ছে। চিংড়ি জাতীয় মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জরুরি।
[৩] মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় স্থান থেকে দ্বিতীয় স্থানে উত্তরণ করেছি। ২০৪১ সালে ৮৫ লক্ষ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে দেশে।
[৪] ওয়ার্ল্ড ফিস ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে আগামীতে আরও নতুন নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। কারণ সরকারের মূল লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ, তথা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠন।
[৫] আর্টিমিয়া চাষ ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং উত্তরোত্তর এগিয়ে নিতে যে ধরনের পলিসি সাপোর্টের প্রয়োজন হবে তা অবশ্যই সরকার করবে।
[৬] মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ আয়োজিত ফাইনাল ওয়ার্কশপ এন্ড ফেয়ার অব আর্টিমিয়া ফর বাংলাদেশ প্রজেক্টের অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন, মৎস্য প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এটি/এসসি/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :