শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগের পক্ষে ফেসবুক-ইউটিউবে কথা বললেই গ্রেপ্তার! ◈ কী লিখেছিলেন মাহফুজ আলম, ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন কেন? ◈ জনঅভিযোগে সাড়া দিচ্ছে সরকার: দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে ৯০৯টি ই-মেইল, শুরু হয়েছে পর্যালোচনা ও ব্যবস্থা গ্রহণ ◈ শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ভুলে সব শেষ, খেসারত দিচ্ছেন সাধারণ কর্মীরা ◈ “নারীকে অপমান ইসলামবিরোধী কাজ”—নারী কমিশন নিয়ে সমালোচনার জবাবে ফরহাদ মজহার ◈ ভারতের ছত্তিশগড়ে ট্রাকের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত ◈ পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলা, ২ পুলিশ নিহত ◈ আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি'র আশঙ্কা: ২৪-২৬ মে উপকূল আঘাত হানতে পারে ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ নিয়ে আইনজীবীদের ব্যাখ্যা, চলে যেতে পারে আন্ডারগ্রাউন্ডে ◈ পাকিস্তান সফ‌রে যাওয়া কি আদৌ নিরাপদ! চিন্তিত বি‌সি‌বি

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০২৩, ০৮:২১ রাত
আপডেট : ১২ অক্টোবর, ২০২৩, ০১:৪৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাজায় নিজ বাড়িতে শহীদ হওয়া একটি পরিবারের ছবি

রাশিদুল ইসলাম, ফেসবুক থেকে সংগ্রহ,  [২] তাদের সবাই একসাথে শহীদ হলেন কেন জানেন? তারা বলেন, গাজা উপত্যকায় আমাদের কোনো নিরাপদ স্থান বা কোন আশ্রয় স্থল নেই! এই দিনগুলোতে, আমরা দিনে একবেলা খাবার খাই।

[৩] যখন যায়নবাদী অবৈধ দখলদার শত্রুরা বোমা বর্ষণ করে তখন পরিবারের সবাই এক ঘরে একত্রিত হন। কেউ বাইরে যায় না। তারা বলে, আমাদের বাড়িতে যদি বোমা হামলা হয় তাহলে আমরা সবাই মিলে শহীদ হব। হয় আমরা সবাই একসাথে পরপারে চলে যাব, নয়তো আমরা সবাই একসাথে বেঁচে থাকব।

[৪] একজন কুরআন পড়েন, একজন বাচ্চাদের শান্ত করেন, একজন যিকির করতে থাকেন। যাই হোক, শত্রুদের পক্ষ থেকে বোমা হামলার রাতগুলো খুব ভয়ের হয়। সর্বত্র অন্ধকার, কোন আলো নেই, তবুও এই অবস্থায় ঘুমানো যায় না। বোমার শব্দ সবচেয়ে ক্লান্ত চোখকেও ঘুমাতে দেয় না।

[৫] এই রাতগুলোতে আমাদের নারীরা সবসময় আবা (আপাদা মস্তক ঢাকা লম্বা পোশাক) পড়ে থাকেন। উদ্ধার কর্মীরা আমাদেরকে যখন ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে বের করে নিয়ে আসবে তখন যেন হিজাব পড়া থাকে। কেউ কয়েক মিনিট পরের খবরও জানে না। কেউ জানে না কয়েক মিনিটের মধ্যে তাদের কোন প্রিয়জন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকবে। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়