শিরোনাম
◈ একের পর এক নিষেধাজ্ঞা, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক কোন দিকে? নানা প্রশ্ন ◈ স্থলপথে কেন বাংলাদেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা, জানাল ভারত ◈ খালেদা জিয়ার সঙ্গে কর্নেল অলির সাক্ষাৎ ◈ ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে-সৌদি আরবে ◈ সাফ শি‌রোপা জেতা হ‌লো না বাংলা‌ে‌দে‌শের, ভার‌তের কা‌ছে টাইব্রেকারে হে‌রে গে‌লো ◈ ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা, দিলীপ ঘোষের হুঁশিয়ারি: ‘বাংলাদেশ টক্কর দিলে বাঁচবে না’ ◈ যে ‘৩ শর্তে’ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের বিক্ষোভ স্থগিত হয় ◈ আইসিসি’তে জয় শাহ: ক্রিকেটে শক্তির ভারসাম্য নষ্ট করছে ভারত? ◈ সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানালেন আইএসপিআর ◈ ‘ইউনিফর্ম পড়ে আসছি, আমি কাপুরুষ না’- চাকরিচ্যুত সেনাদের উদ্দেশ্যে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১২ মে, ২০২৫, ১২:১৩ রাত
আপডেট : ১৬ মে, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাকিস্তানে শতাধিক জঙ্গি হত্যার দাবি ভারতের, নিশানায় ছিল করাচি বন্দরও

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন।। ভারত দাবি করেছে, পাকিস্তান ও পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরে চালানো ‘অপারেশন সিন্দুরে’ তাদের ভাষায় ‘একশোরও বেশি সন্ত্রাসবাদী’ নিহত হয়েছে।

ভারতের ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) লে: জেনারেল রাজীব ঘাই রবিবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই দাবি করেন। গতকাল (শনিবার) ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির সমঝোতা হওয়ার পর ভারতের সামরিক বাহিনীর তরফে এটাই ছিল প্রথম সাংবাদিক সম্মেলন।

এই প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিজিএমও লে: জেনারেল রাজীব ঘাই ছাড়াও ভারতের স্থলবাহিনীর তরফে মেজর জেনারেল এস এস সারদা, বিমান বাহিনীর তরফে এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী এবং নৌবাহিনীর তরফে ভাইস অ্যাডমিরাল এ এন প্রমোদ উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের চালানো ‘অপারেশন সিন্দুরে’র নানা দিক নিয়ে তারা সংবাদমাধ্যমকে ব্রিফ করেন।

লে: জেনারেল রাজীব ঘাই বলেন, “৭ই মে ভারতীয় সেনা সঠিক নিশানায় কেবলমাত্র সন্ত্রাসবাদীদের ডেরায় হামলা চালিয়েছিল। এই হামলায় শতাধিক সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ইউসুফ আজহার, আবদুল মালিক রউফ এবং মুদসসির আহমেদ-এর মতো ‘হাই ভ্যালু টেররিস্ট’ও আছে।”

তিনি আরও দাবি করেন, এই তিন ব্যক্তিই ১৯৯৯তে আইসি-৮১৪ বিমান অপহরণ আর ২০১৯-এ পুলওয়ামার হামলায় জড়িত ছিল।

কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভারতের গোলাবর্ষণে পাকিস্তানের ‘অন্তত ৩৫ থেকে ৪০জন’ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন।

এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী বলেন, পাকিস্তানি ড্রোন ভারতীয় বিমানবাহিনীর অনেকগুলো স্থাপনাকে নিশানা করলেও সেই হামলার সবগুলোই ইন্টারসেপ্ট করা সম্ভব হয়েছে এবং জমিতে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

নৌবাহিনীর তরফে জানানো হয়, আরব সাগরে তাদের বহর অভিযানের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল এবং পাকিস্তানের করাচি বন্দর ছিল তাদের অন্যতম ‘টার্গেট অপশন’।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়