শিরোনাম
◈ টাকা ফেরাতে আইন, প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক সমন্বয়ে জোর দিচ্ছে সরকার ◈ দুর্বৃত্তের হামলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশে ঢাবি শিক্ষার্থী নিহত ◈ যেসব এলাকায় বুধবার বিদ্যুৎ থাকবে না জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি ◈ ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধে কড়া বার্তা: তিন রিকশা ভাঙচুর, চালকদের ক্ষতিপূরণ ও বিকল্প আয়ের আশ্বাস ◈ যে কারণে বাংলাদেশে বিমানবন্দরে আটকানো হয়েছিলো কলকাতার অভিনেতা শাশ্বতকে! (ভিডিও) ◈ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার : প্রেস সচিব ◈ আ. লীগের নিবন্ধন বাতিলের পর সম্পদ বাজেয়াপ্তের দাবি উঠেছে, নেতারা এখন কি করবে?  ◈ প‌রি‌স্থি‌তি স্বাভা‌বিক, পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সূচি প্রকাশ ◈ ভারত আবার বাড়াবা‌ড়ি কর‌লে আমরা চুপ থাকবো না: শহীদ আফ্রিদি ◈ ভারত শাসিত কাশ্মীরে আবারও বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩

প্রকাশিত : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৩:০৫ দুপুর
আপডেট : ০৮ মে, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জুলাই বিপ্লবে শহিদ শিশুদের নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ইউনিসেফের বিবৃতি 

জুলাই এবং আগস্ট মাসে বাংলাদেশে সংঘটিত মর্মান্তিক ঘটনা সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনের ১২ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদনটি একই সঙ্গে হৃদয়বিদারক এবং উদ্বেগজনক। প্রতিবেদন অনুযায়ী ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে যে ১ হাজার ৪০০ ব্যাক্তি  শহিদ (নিহত) হয়েছেন, তাদের মধ্যে শতাধিক ছিল শিশু। ইউনিসেফ এই সব শহিদের অনেকের বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রতিবেদন করেছে এবং মোট কত শিশু শহিদ বা আহত হয়েছে তা স্পষ্ট করার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থাটি আর জানায়, তারা প্রতিটি শহিদের জন্য শোক প্রকাশ করছে। 

এসময় নারীদের বিক্ষোভে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখার জন্য শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণের হুমকিসহ নানা প্রকার জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার ঘটনার নথি পাওয়া গেছে।  শিশুরাও এই সহিংসতা থেকে রেহাই পাইনি; তাদের অনেককে হত্যা করা হয়, পঙ্গু করে দেয়া হয়, নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হয়, অমানবিক অবস্থায় আটক করে রাখা হয় এবং নির্যাতন করা হয়।

এমন একটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটে ধানমন্ডিতে যেখানে ২০০টি ধাতব  গুলি ছোড়ার কারণে ১২ বছর বয়সী এক বিক্ষোভকারী অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের ফলে প্রাণ হারায়। আরেকটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে নারায়ণগঞ্জে; সেখানে ছয় বছর বয়সী এক কন্যা শিশু তার বাড়ির ছাদে দাড়িয়ে সংঘর্ষ প্রত্যক্ষ করার সময় মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়। এই বিক্ষোভের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দিন ৫ আগস্টে পুলিশের গুলি চালানোর বর্ণনা দিয়ে  আজমপুরের ১২ বছর বয়সী একটি ছেলে বলে "সব জায়গায় বৃষ্টিপাতের মতো গুলি চলছিল। সে অন্তত এক ডজন মৃতদেহ দেখতে পেয়েছিল সেদিন।  

এই ঘটনাগুলো অবশ্যই আমাদের সবাইকে আতঙ্কিত করে তুলছে। বাংলাদেশের শিশুদের সাথে "আর কখনোই যেন এমনটি না ঘটে " তা নিশ্চিত করার জন্য ইউনিসেফ বাংলাদেশের সকল মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে। বিস্তারিত দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়