শিরোনাম
◈ হাজারীবাগে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট ◈ প্রশান্ত মহাসাগরের পথে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্টিলথ বোমারু: নিউইয়র্ক টাইমস ◈ ইসরায়েলকে থামাতে সম্মিলিত কূটনৈতিক পদক্ষেপ জরুরি: ওআইসি সম্মেলনে তৌহিদ হোসেন ◈ ইরানে ডজনখানেক সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার দাবি ইসরায়েলের ◈ সাংবিধানিক কাউন্সিল : কিছু প্রশ্ন ও বিএনপির আপত্তি ◈ সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে তিনজনের নাম চূড়ান্ত করেছেন খামেনি ◈ সাবেক সিইসি-ইসিদের বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি: বিতর্কিত তিন নির্বাচন ◈ ‘বিস্মিত’ ইসরাইল, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে ইরানের ড্রোন হামলা ◈ নির্বাচনে জোর, আসনভিত্তিক জরিপ চালাচ্ছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ◈ কী কী অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে ইরান-ইসরাইল সংঘাতে?

প্রকাশিত : ১১ মে, ২০২৫, ০২:২২ দুপুর
আপডেট : ১৯ জুন, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাদের জন্য রাতে দুধ খাওয়া চরম বিপদজনক?

অনেকেই মনে করেন, রাতে দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে চিকিৎসকদের মতে, কিছু কিছু মানুষের জন্য এটি হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের রাতে দুধ খাওয়ার আগে সাবধান হওয়া জরুরি।

কারা রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে চলবেন?

১. হজমজনিত সমস্যা রয়েছে যাদের: গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি বা বদহজমে যারা ভোগেন, রাতে দুধ খেলে তাঁদের সমস্যাগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, দুধ হজমে সময় নেয় এবং এতে থাকা ল্যাকটোজ অনেকের জন্য পেট ফোলাভাব বা গ্যাসের কারণ হয়।

২. ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্ট ব্যক্তিরা: ল্যাকটোজ নামক একটি চিনি হজম করতে অক্ষম যারা, তাদের শরীরে দুধের প্রতিক্রিয়া হয় ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা পেট ব্যথা হিসেবে। রাতের দুধ আরও সমস্যা বাড়াতে পারে।

৩. শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রোগীরা: দুধে উপস্থিত কিছু প্রোটিন শরীরে শ্লেষ্মা তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগীদের ক্ষেত্রে রাতের দুধ তাদের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।

৪. ওজন কমাতে চান যারা: দুধে প্রাকৃতিক চিনি ও ফ্যাট থাকে। রাতে খেলে তা হজমে সময় নেয় এবং ঘুমের সময় ফ্যাট জমার সম্ভাবনা বাড়ায়।

৫. চর্মরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার কিছু মানুষের ত্বকে ব্রণের সমস্যা বাড়াতে পারে। বিশেষ করে রাতে খাওয়ার ফলে হরমোনাল ভারসাম্যে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

কাদের জন্য দুধ উপকারী?

যারা এসব সমস্যায় ভুগছেন না, তাদের জন্য ঘুমের আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ ঘুম ভালো করতে সহায়তা করে। এতে ট্রিপটোফ্যান ও মেলাটোনিন থাকে, যা ঘুম আনতে সাহায্য করে।

বিশেষ সতর্কতা: যেকোনো খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়। উৎস: নিউজা24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়