শিরোনাম
◈ নিয়ন্ত্রণরেখায় ফের ভারত-পাকিস্তান সেনাদের গোলাগুলি ◈ পাকিস্তান যদি পাল্টা আঘাত হানে, তখন তা ঘোষণার কোনও দরকার হবে না: জেনারেল আহমেদ শরিফ ◈ অনিশ্চয়তার মাঝেও পি‌সি‌বি চায় বাংলাদেশ দল পাকিস্তান সফরে আসুক ◈ এই প্রথম হ‌কি বিশ্বকাপে আম্পায়া‌রিং করবেন  বাংলা‌দে‌শের সে‌লিম ও শাহবাজ  ◈ পারভেজ হত্যায় গ্রেফতার অভিযুক্ত টিনা ◈ রাফালের ধ্বংসাবশেষ সরানোর প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি ভেরিফাই! ◈ যুদ্ধক্ষেত্রের ‘সাইলেন্ট কিলার’ হারোপ ড্রোনের বিশেষত্ব কী? (ভিডিও) ◈ এখানে আরেকটা বেয়াদব আছে, সে শহীদ ফ্যামিলিকে ননসেন্স বলেছে: সংবাদ সম্মেলনেই শহীদ ইয়ামিনের বাবা(ভিডিও) ◈ দুপুরের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলকে ডেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবি, জানিয়েছেন জামায়াতের ঢাকা দক্ষিণের সেক্রেটারি ◈ ভরসার বিনিময়ে পেয়েছি অশ্বডিম্ব, সব দোষ এখন ছাত্র উপদেষ্টা নন্দঘোষ: উপদেষ্টা মাহফুজ

প্রকাশিত : ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:১৪ বিকাল
আপডেট : ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:১৪ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংগঠনকে সক্রিয় করতে পার্শ্ববর্তী দেশসহ আফগানিস্থান থেকে প্রশিক্ষণ নেন তারা

আনসার আল ইসলামের আঞ্চলিক প্রধান সমন্বয়কারীসহ গ্রেপ্তার ৬

নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] রোববার রাতে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই'র তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী ও প্রশিক্ষণ শাখার প্রধান আব্দুর রাজ্জাক ওরফে ইসহাক ওরফে সাইবাসহ (৪১) ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব ১।

[৩] গ্রেপ্তার হয়েছে মো. শরিফুল ইসলাম ওরফে মুরাদ (৩১), আশিকুর রহমান ওরফে উসাইমান (২৭), মুহাম্মদ জাকারিয়া ওরফে আবরার(২৪), মো. আল আমিন ওরফে রবিন ওরফে সামুরা (২৪), মো. আবু জর ওরফে মারুফ (১৮)। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ জিহাদি ও উগ্রবাদী বইসহ অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। 

[৪] র‌্যাব জানায়, নিষিদ্ধ ঘোষিত এই জঙ্গি সংগঠনটির গ্রেপ্তার সদস্যরা আফগানিস্থানে তালেবানের উত্থানে উদ্বুদ্ধ হয়ে আল কায়েদা মতাদর্শের জঙ্গি সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। তারা পুনরায় সংগঠনকে সক্রিয় করতে পাশ্ববর্তী দেশ, ও আফগানিস্থান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর দেশে এসে নতুন কর্মী সংগ্রহসহ সংগঠনের তৎপরতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছিল। 

[৫] সোমবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, গ্রেপ্তার হওয়ারা সংগঠনের সদস্যদের বিভিন্ন উগ্রবাদী পুস্তিকা, মুসলমানদের ওপর নির্যাতন ও উগ্রবাদী নেতাদের বক্তব্যের ভিডিও সরবরাহ করতো। শুধু তাই নয়, সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ভুল তথ্য দিয়ে আত্মীয়-স্বজন, বিভিন্ন মাদ্রাসা ও সদস্যদের কাছ থেকে নিয়মিত অর্থ সংগ্রহ করতো । 

[৬] এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তারা মসজিদ, বাসা বা বিভিন্ন স্থানে সদস্যদের নিয়ে গোপন সভা পরিচালনা করতো। তারা পাশ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের সমমনা ব্যক্তিদের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখতেন। সংগঠনের নতুন সদস্যদের তথাকথিত হিজরতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের জন্য অবৈধ পথে পার্শ্ববর্তী দেশে পাঠাতেন। 

[৭] গ্রেপ্তার আব্দুর রাজ্জাক ওরফে ইসহাক ওরফে সাইবা দাখিল সম্পন্ন করেছেন। তিনি ২০১৫ সালে সংগঠনের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করেন। সংগঠনে যোগদানের পর সে বিভিন্ন পেশার আড়ালে সংগঠনের দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতো। পরে তিনি সংগঠনের আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক এবং প্রশিক্ষণ শাখার প্রধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তার সাথে আনসার আল ইসলামের বর্তমান আমিরের আবু ইমরানের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। তার নির্দেশেই তিনি রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। 

[৮] কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, আব্দরে রাজ্জাক ইসহাক অনলাইনের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ ও জিহাদে উদ্বুদ্ধ করে সংগঠনের জন্য নতুন সদস্য সংগ্রহ করতেন। তার নির্দেশে সংগঠনের নতুন সদস্যদের গাজীপুর, টঙ্গী ও ময়মনসিংহের বিভিন্ন আনসার হাউজে তাত্ত্বিক ও শারীরিক কসরতসহ বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ দেয়া হতো। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন গোপনীয় অ্যাপস ব্যবহার করে সংগঠনের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য সদস্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতেন ও তাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিতেন। সেই আলোকে সংগঠনে তার অনুসারীদের সকল প্রকার দিকনির্দেশনা দিতো। 

[৯] এছাড়াও তিনি সংগঠনের সদস্যদের কাট আউট সিস্টেম সম্পর্কিত বিষয়ে মৌখিক এবং লিখিত প্রশিক্ষণ দিতেন এবং কাট আউট সিস্টেম এর নীতিমালা মেনে চলার নির্দেশনা দিতো বলে জানায়। তিনি পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের সমমনা ব্যক্তিদের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গোপন অ্যাপস'র মাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখতেন। তার নির্দেশনায় গ্রেপ্তার শরিফুল সংগঠনের বেশকিছু সদস্যকে তথাকথিত হিজরত ও বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণের জন্য অবৈধ পথে পার্শ্ববর্তী দেশে পাঠিয়েছিল বলেও জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।

[১০] কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সাইবার নির্দেশনায় পাশ্ববর্তী দেশে পাঠানো ৪ জন সদস্য এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে পাশ্ববর্তী দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয় বলে আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে। তিনি কাশিমপুর কারাগারে গ্রেপ্তার আনসার আল ইসলামের সদস্যদের সাথে নিয়মিত দেখা করতো। তাদের আত্মীয়-স্বজনদের দেখা করিয়ে দিতো বলে জানা যায়। এছাড়াও তিনি আনসার আল ইসলামের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে সমন্বয় করায় সংগঠনটির অন্যতম সমন্বয়ক সাইবা হিসেবে পরিচিতি পায়। 

[১১] র‌্যাব কর্মকর্তা মঈন বলেন, গ্রেপ্তার আশিকুর রহমান একজন কুরআনের হাফেজ। সে ময়মনসিংহ এলাকায় 'হিজামার' ব্যবসা করতো বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়। সে ২০১৮ সালে সংগঠনের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করে।  সংগঠনে সে দাওয়াতী কার্যক্রম করত। পরে সে সংগঠনের ঢাকা ও ময়মনসিংহ জেলার অন্যতম প্রধান সেকশন চিফ হিসেবে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করতো। পাশাপাশি সে সংগঠনের জিহাদী প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত বিষয়ে অন্যতম সমন্বয়ক ছিল বলে জানা যায়। 

[১২] তিনি বলেন, সে নতুন সদস্যদের সংগঠন ও তথাকথিত জিহাদ সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জনের জন্য উগ্রবাদী পুস্তিকা সরবরাহ করতো। গ্রেপ্তার সাইবা এর নির্দেশনায় সে সংগঠনের মাসুলদের অধীনস্থ হিসেবে নতুন সদস্যদের বন্টন করার দায়িত্ব পালন করতো। আশিকুর সংগঠনের বিভিন্ন সদস্যদের কারাতে প্রশিক্ষণ ও শারীরিক কসরত সম্পর্কিত বিষয়সমূহে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করতো। এছাড়াও প্রশিক্ষণকালীন সময় শারীরিক সমস্যার চিকিৎসা প্রদান করতো বলে জানায়।

[১৩] গ্রেপ্তার জাকারিয়া ওরফে আবরার স্থানীয় একটি মাদ্রাসা থেকে হাফেজী পড়া সম্পন্ন করে। তিনিন ২০২০ সালে সংগঠনের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করে। সে ভ্রাম্যমান রকমারি ব্যবসার আড়ালে সংগঠনের দাওয়াতী কার্যক্রম ও নতুন সদস্য সংগ্রহের কার্যক্রম পরিচালনা করতো বলে জানা যায়। পরে সে রাজধানীর আশুলিয়া, সাভার এবং মানিকগঞ্জ জেলার সংগঠনের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়। সে গ্রেপ্তার আশিকুর রহমানের নির্দেশে কারাতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এবং ব্ল্যাকবেল্ট অর্জন করে। পরে সে গ্রেপ্তার সাইবা এর নির্দেশে সংগঠনের সদস্যদের সাভার ও গাজীপুর, টঙ্গীর বিভিন্ন আনসার হাউজে শারীরিক (কারাতে) প্রশিক্ষণ প্রদান করত। এছাড়াও সে নতুন সদস্য সংগ্রহসহ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন গোপনীয় অ্যাপস এর মাধমে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করতো। 

[১৪] গ্রেপ্তার শরিফুল স্থানীয় একটি হাফিজীয়া মাদ্রাসা থেকে হেফজ সম্পন্ন করে।২০১৮ সালে গ্রেপ্তার সাইবার মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামে যোগদান করে দাওয়াতী কার্যক্রম করতে থাকে। পরে সে সাইবার নির্দেশে সংগঠনের ৪ জন সদস্যসহ ২০১৯ সালের প্রথম দিকে তথাকথিত হিজরতের উদ্দেশ্যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও তথাকথিত জিহাদের জন্য অবৈধ পথে পাশ্ববর্তী দেশে যায় করে। পরে ২০১৯ সালের শেষের দিকে সে অন্য সদস্যদের রেখে কৌশলে অবৈধ পথে বাংলাদেশে ফেরত আসে। বাংলাদেশে আসার পর সেখানে অবস্থানরত সংগঠনের সদস্যদের সাথে সে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করতো এবং পুনরায় সংগঠনের দাওয়াতী কার্যক্রমসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করতো বলে জানায়। সে গ্রেপ্তার সাইবার নির্দেশনায় সংগঠনের সদস্যদের তথাকথিত হিজরত ও প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে অবৈধ পথে পাশ্ববর্তী দেশে পাঠাতো। সে সংগঠনের সদস্যদের বিভিন্ন দেশে পাঠানোর জন্য বিভিন্ন দেশের সমমনা ব্যক্তিদের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করতো। এছাড়াও সে ময়মনসিংহের বিভিন্ন এলাকায় সংগঠনের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে সভার আয়োজন করতো বলে জানা যায়। সে তথাকথিত হিজরতের উদ্দেশ্যে পাশ্বাবর্তী দেশে প্রেরণের জন্য সদস্য নির্বাচন ও প্রেরণ কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করতো।

[১৫] গ্রেপ্তার মো. আল আমিন ওরফে রবিন ওরফে সামুরা স্থানীয় একমটি মাদ্রাসা থেকে দাখিল সম্পন্ন করে। সে ২০১৯ সালে রাকিবের মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলাম সংগঠনটিতে যুক্ত হয়। সে মাদ্রাসায় শিক্ষকতার আড়ালে সংগঠনের দাওয়াতী কার্যক্রম পরিচালনা করতো। পরে সে ২০২১ সালে আনসার আল ইসলাম এর পক্ষ থেকে নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র জন্য পার্বত্য এলাকায় মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অর্থ সরবরাহের কাজ করতো। জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র অর্থ শাখার প্রধান গ্রেপ্তার মোশারফ হোসেন ওরফে রাকিবের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল বলে জানা যায়। সে মোশারফ হোসেন ওরফে রাকিব এর নির্দেশে কেএনএফ এর প্রশাসন ও অর্থ শাখার পাসেন মিরাম নামক ব্যক্তির নিকট মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র ক্রয়ের জন্য অর্থ প্রেরণ করতো বলে জানা যায়। এছাড়াও তার সাথে কুকি চীন এর নেতৃস্থানীদের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে বলে জানা যায়। 

[১৬] অপরদিকে, গ্রেপ্তার মো. আবু জর ওরফে মারুফ স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় জালালাইনে অধ্যয়নরত। ও২০২২ সালে গ্রেপ্তার জাকারিয়ার মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে ‘আনসার আল ইসলাম’ সংগঠনটির সাথে যুক্ত হয়। পরে জাকারিয়ার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এবং ভ্রাম্যমান রকমারি ব্যবসার আড়ালে তার নিজ এলাকায় দাওয়াতি কার্যক্রম চালাতেন। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী

এসকে/এসসি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়