এম এম লিংকন: [২] তারা হলেন ডেমরা পুলিশ লাইনসের দুই কনস্টেবল মাহাবুব আলী, আছিফ ইকবাল এবং তাদের তিন সহযোগী শাহাজান, হৃদয় ও রাসেল। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহাবুব এই রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
[৩] এর আগে আসামিদের আদালতে হাজির করে এই মামলার সুষ্ঠু তদন্তে তাদের প্রত্যেককে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন মডেল থানার উপ-পরিদর্শক সুমিত কুমার সাহা।
[৪] বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ আল মামুনের এক কর্মচারী একটি ব্যাগে ২০ লাখ টাকা নিয়ে আইএফআইসি ব্যাংকের পল্টন শাখায় জমা দিতে যান। সেখানে দুই পুলিশ সদস্য মাহাবুব আলী এবং আছিফ ইকবাল ওয়ারেন্ট আছে বলে তাকে ব্যাংকের বাইরে এনে ব্যাগটি নিয়ে নেন। এ সময় তাকে একটি মোটরসাইকেলে বসিয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে নামিয়ে দেন। ব্যবসায়ী মামুন ঘটনাটি পুলিশকে জানান। পুলিশ সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে প্রথমে হৃদয়কে গ্রেফতার করে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ সদস্য মাহবুব ও আছিফকে ১০ লাখ টাকাসহ গ্রেফতার করে।
[৫] তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরে রাজধানীর বাসাবো থেকে শাহজাহান ও রাসেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাসেলের বাসা থেকে বাকি ১০ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়। ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটিও পরে জব্দ করে পুলিশ। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ আল মামুন বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় একটি ছিনতাই মামলা দায়ের করেন। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :