শিরোনাম
◈ ন্যায্যমূল্য না পেয়ে মাঠে পড়ে আছে ৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ, এর মধ্যেই আমদানির তোড়জোড় ◈ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চাইলো বিশ্বের খ্যাতিমান ইহুদি ব্যক্তিত্বরা ◈ বাংলাদেশে কোরিয়ান বিনিয়োগ বাড়াতে সিইপিএ চুক্তি চূড়ান্তের পথে ◈ বাংলাদেশের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র: নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন ◈ সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ: অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি-পদোন্নতির ক্ষমতা পাচ্ছেন সুপ্রিম কোর্ট ◈ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পদত্যাগের গুঞ্জন, যা জানা গেল ◈ ‘সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে হতে পারে ড্রোন ব্যবহার’ ◈ হাসিনা সরকারের কিছু প্রাথমিক ‘ভুল’ ছিল: সজীব ওয়াজেদ জয় ◈ এনসিপির কার্যালয়ের সামনে মধ্যরাতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ◈ জোট বাড়ছে বিএনপির, এনসিপি ও গণঅধিকারের সঙ্গে চলছে সংলাপ

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০২২, ০১:০৬ রাত
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০২২, ১০:৪৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার প্রেমের টানে জয়পুরহাটে এসে বিয়ে করলেন শ্রীলঙ্কান যুবক  

ছবি: সংগৃহীত

ডেস্ক রিপোর্ট: জয়পুরহাটের রাহেনা বেগম (৩২) নামের এক নারী থাকতেন জর্ডানে। চাকরির সুবাদে একই কোম্পানির সুপাইভাইজার শ্রীলংকান যুবকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে তাদের প্রেম। আর প্রেমিকার টানেই ছুটে এসেছেন জয়পুরহাটে। করেছেন বিয়েও। শ্রীলংকান যুবকের নাম রোশান মিঠুন। তার বয়স ৩৩ বছর। আজ রাহেনার বাড়ি জয়পুরহাট সদর উপজেলার দোগাছী ইউনিয়নের উত্তর পাথুরিয়া এলাকায়। তার বাবার নাম শাহাদুল ইসলাম।

রাহেনা বেগম বলেন, অল্প বয়সে আমার বিয়ে হয়। বাচ্চাও রয়েছে। এর মধ্যেই ২০১৪ সালে জর্ডানে কাজ করতে যাই। সেখানে থাকতেই আমাকে ডিভোর্স দেন স্বামী। পরে জর্ডানে আমার কোম্পানির সুপাইভাজার রোশানের সঙ্গে পরিচয় হয়। একপর্যায়ে আমাদের প্রেম হয়। দেড় বছর আগে নিজ দেশ শ্রীলংকায় ফিরে যান রোশান। আর এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে আমি দেশে চলে আসি। তবে আমাদের কথা হতো মোবাইলে। তার পরিবারের সঙ্গেও আমার কথা হয়েছে। সম্প্রতি রোশান ঢাকা বিমানবন্দরে আসেন। পরে তাকে জয়পুরহাটের বাড়িতে নিয়ে আসি আমরা। ২২ সেপ্টেম্বর আমাদের বিয়ে হয়। গতকাল (বৃহস্পতিবার) অ্যাফিডেভিট করা হয়।

এ নারী বলেন, আমাদের বিয়ে মেনে নিয়েছে রোশানের পরিবার। আমার পরিবারও খুশি। রোশান অল্প অল্প বাংলা বলতে পারেন। এতে আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে তার তেমন সমস্যা হচ্ছে না। রোশান মিঠুন বলেন, মেয়ের পরিবার পছন্দ হয়েছে। তারা সবাই অনেক ভালো। আমি এখানে এসে বিয়ে করেছি। আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এখানেই থাকতে চাই।

রাহেনার বাবা শাহাদুল ইসলাম বলেন, আমার মেয়ে জর্ডানে ছিল। ওই ছেলেও জর্ডানে ছিল। তার বাড়ি শ্রীলংকায়। সেখানে তাদের মধ্যে কিছু কথা হয়। পরে ছেলে নিজ দেশে চলে যায়। এরপর আমার মেয়ে বেশ কিছুদিন থাকার পর বাড়িতে চলে আসে। একপর্যায়ে ছেলেটি বাংলাদেশে আসে। এরপর তাদের বিয়ে দেওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়