শিরোনাম
◈ সি‌রিজ হা‌রের পর লিটন দাস বল‌লেন, আমাদের আরও শিখতে হবে ◈ ‘নাম লেখালেই নম্বর’ যুগ শেষ : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনকোর্সে নম্বর পেতে বাধ্যতামূলক ৬০% উপস্থিতি ◈ ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করতে পর্যায়ক্রমে কারখানা ছুটি দেয়াসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত ◈ জুনে রিজার্ভ দাঁড়াবে ৩০ বিলিয়ন ডলার : গভর্নর ◈ বাংলাদেশ - পাকিস্তান সি‌রি‌জের নতুন সূচি প্রকাশ ◈ এবার টাঙ্গাইলে শেখ হাসিনার নামে করা মামলা ৪৮ ঘণ্টার মাথায় প্রত্যাহার, কারণ যা জানাগেল ◈ ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাবাহিনী প্রধান ◈ দেশের বাজারে আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ◈ দুই মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে কেন জামিন নয়, হাইকোর্টের রুল ◈ নুরের বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ ডিএনসিসির, জবাব দিল গণঅধিকার পরিষদ

প্রকাশিত : ২১ মে, ২০২৫, ০১:০৯ রাত
আপডেট : ২২ মে, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বেনাপোলে স্কুলের ফ্যান,ক্যামেরা, চেয়ার ভেঙে শিক্ষার্থীদের টিকটক

আইরিন হক, বেনাপোল(যশোর) প্রতিনিধি: এসএসসি পরীক্ষার আগ মুহূর্তে বিদ্যালয়ে পাঠদানের শেষ দিনে ক্লাসের ফ্যান,লাইট,চেয়ার ও টেবিল ভেঙে টিকটক করে ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ্য মাধ্যমে ছেড়েছে ৬  শিক্ষার্থী। তাদের এমন আচারন হতাশ করেছে সাধারন  শিক্ষার্থী,শিক্ষক ও স্থানীয়দের।

মঙ্গলবার সকালে স্বাধীন বাবু নামে এক শিক্ষার্থীর ফেস বুকে এ ধরনের টিকটক  বানিয়ে প্রচার করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন, রহিত,মাসুদ,আপন,অর্নব, মাসুম বিল্লাহ ও সামির। এর আগে গত মাসে এসএসসি বিদায় অনুষ্ঠানের দিন কোন এক এসময় বিদ্যালয় ভবনে এরা টিকটক বানায়।

বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসানুল কবীর জানান, অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা ২০২৫ এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। পরীক্ষার আগে বিদায় অনুষ্ঠান করা হয়। এদিন এই শিক্ষাথীরা কোন এক সময় তাদের ক্লাস রুমে গিয়ে ফ্যান,সিসি ক্যামেরা, নিজেদের ও স্যারেদের  বসার চেয়ার ভাংচুর করে টিকটক বনায়। প্রথমে ঘটনা কে করছে ধরা না গেলেও এসব নিয়ে টিকটক বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে অভিযুক্তরা ধরা পড়ে। বিষয়টি ছাত্রদের অভিভাবকদের অবগত করা হয়েছে।

এদিকে এ ধরনের ঘটনা প্রচার হলে  সাধারন শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিযিক্তদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানায়। বেনাপোল হাইস্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক আব্দুল মান্নান জানান, স্কুল জীবন বিদায় বেদনার হয়। তবে এসব শিক্ষার্থীর এহেন কর্মকান্ড আমাদের লজ্জিত করেছে। 

বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন সাবেক শিক্ষার্থী মনিরুজ্জামান জানান, আমরা ফেসবুকে এ ধরনের টিকটক দেখে হতভম্ব হয়েছে। অথচ আমাদের স্কুল বিদায়ের দিন পড়ে থাকা নানান স্মৃতি মনে করে চোখে জল আসতো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়