শরীফ শাওন: [২] স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় ‘গাইডলাইন’ ও স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। এর পাশাপাশি মনিটরিং চেকলিস্টের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দৈনিক তথ্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মাউশি কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় করোনা সংক্রমণ রোধে আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। সেগুলো হলো, শ্রেণিকক্ষে প্রবেশের পর শিক্ষকরা প্রথমেই শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নিবেন। শিক্ষার্থীর পরিবারের কেউ করোনা আক্রান্ত বা উপসর্গ আছে কিনা তা জনতে হবে। পরিবারের কেউ আক্রান্ত বা উপসর্গ থাকলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে বাড়িতে আইসোলেশনে রেখে পাঠদানের ব্যবস্থা নিতে হবে। এমন পরিস্থিতি হলে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের শিগগিরই করোনা টেস্টের ব্যবস্থা নিবেন প্রধান শিক্ষক।
[৩] নির্দেশনাগুলো আওতাধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে জানানো, বাস্তবায়নে তত্বাবধান ও সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তদারকি এবং প্রয়োজনীয় সহযোগীতা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মাউশির সকল আঞ্চলিক পরিচালক, উপপরিচালক, জেলা-উপজেলা-থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
[৪] করোনাার প্রাদুর্ভাবে গতবছর মার্চ মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। সংক্রমণের হার কমে আসায় ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করে সরকার।
আপনার মতামত লিখুন :