সুমাইয়া ঐশী: [২] স্কুল অব লিডারশিপ, আফগানিস্তান নামের এই নারীদের বোর্ডিং স্কুলটি বর্তমানে রুয়ান্ডায় অস্থায়ীভাবে স্থানান্তর করা হয়েছে। এনিয়ে স্কুলটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাবানা বাসিজ-রাসিখ বলেন, এরই মধ্যে ২৫০ জন ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মী এবং তাদের পরিবার কাবুল ত্যাগ করেছে। তবে আমাদের এই অভিবাসন স্থায়ী নয়। দেশের পরিস্থিতি ঠিক হলে আবারো আমরা ফিরতে পারবো। ভয়েস অব আমেরিকা
[৩] টুইটারে সাবানা জানান স্কুলের শিক্ষার্থীরা কাতার হয়ে মধ্য আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডায় পৌঁছাবে। তিনি বলেন, সেখানে একটি সেমিস্টার শুরু করতে চাই আমরা। আবারো নিজেদের দেশে তারা পা রাখতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন সাবানা। এর আগে শুক্রবার ঐ বোর্ডিং স্কুলের সমস্ত শিক্ষার্থীদের রেকর্ড পুড়িয়ে ফেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর মূল কারণ ছিলো, তাদের পরিচয় তালিবানের কাছ থেকে আড়াল করা। সিএনএন
[৪] সাবানার এই টুইটেই রুয়ান্ডার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে বিশ্বের যেক’টি দেশ অস্থায়ীভাবে আফগানিস্তানে আশ্রয়প্রার্থীদের আশ্রয় দিতে সম্মত হয়েছে তাদের মধ্যে আছে আফ্রিকার রুয়ান্ডাও। তবে ঠিক কত সংখ্যক আফগানকে আশ্রয় দেবে মধ্য আফ্রিকার এই দেশ তা অস্পষ্ট।