শিরোনাম
◈ প্রকাশ্যে নৃশংস খুনের বৃদ্ধিতে জনমনে আতঙ্ক: রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আন্ডারওয়ার্ল্ডের দাপটে বাড়ছে টার্গেট কিলিং ◈ রাজ‌নৈ‌তিক অঙ্গ‌ণে জল্পনা কল্পনা, শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দে‌শের রাজনীতিতে কী প্রভাব ফেলবে? ◈ ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা, শৃঙ্খলা–ঐক্য থাকলে সবই সম্ভব: তারেক রহমান ◈ সাভারে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কারখানায় লুটের চেষ্টার অভিযোগ ◈ যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরলেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ ◈ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে ট্রাম্পের পরিকল্পনা জাতিসংঘে পাস, হামা‌সের প্রত‌্যাখান ◈ আড়াই বছর পর ক‌্যাম্প ন‌্যু‌য়ে ফিরে বার্সেলোনা শ‌নিবার ম‌্যাচ খেল‌বে ◈ বড় রাজনৈতিক দলের নেতারা মানছেন না নির্বাচনী আচরণবিধি, কঠোর হওয়ার পরামর্শ ◈ সাংবাদিক খাশোগি ‘অত্যন্ত বিতর্কিত’ ছিলেন, সৌদি যুবরাজের পক্ষে দাবি ট্রাম্পের  ◈ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড: শেখ হাসিনার রায় কীভাবে কার্যকর হবে

প্রকাশিত : ২১ জুলাই, ২০২১, ১০:১৯ দুপুর
আপডেট : ২১ জুলাই, ২০২১, ১০:১৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ইসরায়েলি স্পাইওয়ার বেচাকেনা নিষিদ্ধ চান এডওয়ার্ড স্নোডেন

রাশিদুল ইসলাম : [২] ইসরায়েলের এনএসও গ্রুপের ম্যালওয়ার পেগাসাস কীভাবে বিভিন্ন রাষ্ট্রের কাজে লাগছে, তা নিয়ে তদন্ত করেছিল সাংবাদিকদের একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়াম। সেই তদন্তে জানা যায়, পেগাসাসের মাধ্যমে ২০১৬ সাল থেকে ৫০ হাজার ব্যক্তির ফোনে আড়ি পাতা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ভারতের দুই মন্ত্রী, বিরোধী রাজনীতিক, সাংবাদিক ও শিল্পপতিরা রয়েছেন। এরপর ইংল্যান্ডের ‘গার্ডিয়ান’ পত্রিকাকে এক সাক্ষাৎকারে বিতর্কিত ব্যক্তি এডওয়ার্ড স্নোডেন বললেন, সরকারগুলির উচিত স্পাইওয়ার কেনাবেচা নিষিদ্ধ করা। কারণ এখন কারও ফোনই হ্যাকারদের হাত থেকে নিরাপদ নয়। দি ওয়াল

[৩] ২০১৩ সালে স্নোডেন ফাঁস করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি কীভাবে অনেকের মোবাইলে নজর রাখে। তার মতে ম্যালওয়ার তৈরির ইন্ডাস্ট্রিই তুলে দেওয়া উচিত।

[৪] ১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন এডওয়ার্ড যোসেফ স্নোডেন। পড়াশোনায় কোনওদিনই ভাল ছিলেন না। হাইস্কুলে উঠে পড়াশোনা ছেড়ে দেন। পরে বিভিন্ন কমিউনিটি কলেজে পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু কলেজের ডিগ্রি পাননি। একসময় মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সিকিউরিটি গার্ডের কাজ করতেন।

[৫] কম্পিউটারের প্রতি স্নোডেনের আগ্রহ ছিল ছোটবেলা থেকে। সেই সূত্রে ২০০৬ সালে তিনি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-তে চাকরি পান। তাকে কয়েকটি অত্যন্ত গোপন কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন তার পোস্টিং ছিল জেনেভায়। তিনি কূটনীতিকের ছদ্মবেশে নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি টেকনিশিয়ানের কাজ করতেন।

[৬] ২০০৯ সালে সিআইএ ছেড়ে স্নোডেন ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সিতে কাজ শুরু করেন। তখন থেকে তিনি এনএসএ-র গোপন কার্যকলাপ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে থাকেন। ২০১৩ সালে মে মাসে অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে ছুটি নেন। গোপনে উড়ে যান হংকং-এ। সেখান থেকে ব্রিটেনের সংবাদপত্র ‘গার্ডিয়ান’-কে দফায় দফায় সাক্ষাৎকার দিতে থাকেন। সেই খবরে চমকে ওঠে সারাবিশ্ব। জানা যায়, কীভাবে গোপনে বহু লোকের ওপরে গোপনে নজরদারি চালায় যুক্তরাষ্ট্র।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়