মিনহাজুল আবেদীন: [২] ইতোমধ্যে হাজারো ছাত্র-ছাত্রীর মায়ের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব থেকে হাওয়া হয়ে গেছে কয়েক লাখ টাকা।
[৩] সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, জেলায় জেলায় সক্রিয় উপবৃত্তির টাকা আত্মসাত চক্রে রয়েছে বিদ্যালয়ের কর্মচারী ও মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের এজেন্ট। উপবৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর মায়েদের মোবাইল নম্বর যোগার করে শিক্ষা কর্মকর্তা সেজে ফোন করে কৌশলে নগদ অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড জেনে টাকা আত্মসাৎ করছে তারা।
[৪] সোমবার (৩১ মে) ডিবিসি টিভির এক প্রতিবেদনে ডিএমপি’র গোয়েন্দা বিভাগের উপ কমিশনার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, অঞ্চলভেদে প্রতারণা চক্র আছে। রংপুর অঞ্চলের প্রতারণা চক্র ওই অঞ্চলে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতারণা করছে। তারা লক্ষাধিক টাকাও হাতিয়ে নিয়েছে।
[৫] নগদ লিমিটেড এর চিফ পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার সোলায়মান সুখন বলেন, যারা এটার ফায়দা নেয়ার চেষ্টা করছে তাদের আমরা ধরার চেষ্টা করছি। তবে ৯৯.৯৯ শতাংশ সফল একটা প্রজেক্টের ক্ষেত্রে ০ দশমিক ০১ শতাংশের জন্য একে ব্যর্থ বলতে রাজি নই। আমাদের দায়বদ্ধতা থেকে যথাযথ ব্যাবস্থা নেয়ার চেষ্টা করছি। সম্পাদনা: রাশিদ